দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
ভিসা কিভাবে করতে হয় - ভিসা করতে যেসব ডকুমেন্ট লাগেপ্রিয় ভিউয়ার্স,, আজকে আপনাদের সুবিধার্থে আমরা দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করব। আপনি যদি দুবাই থাকে ইউরোপে যাওয়ার চিন্তা ভাবনা করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য খুবই ইম্পরট্যান্ট হতে চলেছে। সাধারণত আমরা অনেকেই কাজের উদ্দেশ্যে দেশের বাইরে গিয়ে থাকি। তবে ইউরোপ দেশের ভেতর ঢুকতে আমাদেরকে কিছু ঝামেলা পোহাতে হয়।
সূচিপত্র: দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে জেনে নিন
- দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার সহজ উপায়
- দুবাই থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার উপায়
- দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায়
- দুবাই থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়
- দুবাই থেকে পর্তুগাল যাওয়ার উপায়
- দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
- দুবাই থেকে ফ্রান্সে যাওয়ার উপায়
- শেষ কথা
দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার সহজ উপায়
এমন অনেকেই রয়েছে যারা দুবাই থেকে ইউরোপে যেতে চান। দুবাই থেকে ইউরোপে যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই দুই বছর মেয়াদী একটি ভিসা তৈরি করতে হবে। এবং সেখানে মিনিমাম এক বছর থাকতে হবে। তা না হলে আপনার ভিসা বাতিল হয়ে যেতে পারে। তাই আপনাকে অবশ্যই দুবাইতে মিনিমাম এক বছর থাকতে হবে, তারপরে আপনি দুবাই থেকে ইউরোপে যেতে পারবেন। দুবাইতে এক বছর থাকার পর আপনার প্রয়োজনীয় যে সকল রিকোয়ারমেন্ট আছে সেগুলো আগে পূরণ করতে হবে। সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
আপনি যদি টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে দুবাইতে যান তাহলে সেখানে যাওয়ার পর আপনার ফ্যামিলির সদস্য অথবা আপনার চেনা পরিচিত কেউ যদি সেখানে থাকে তাহলে তাদের মাধ্যমে আপনার টুরিস্ট ভিসা কনভার্ট করে ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে নিতে পারবেন। আর এভাবে আপনি যদি দুবাইতে এক বছর থাকতে পারেন তাহলে আপনার ইউরোপের দেশগুলিতে যাওয়ার একটি বড় সুযোগ তৈরি হবে। তবে মূল কথা হলো যেকোন মূল্যে আপনাকে দুবাইতে এক বছর অবস্থান করতে হবে।
আপনি টুরিস্ট ভিসাতে যান বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে জান সেটা কোন বিষয় না কিন্তু আপনাকে অবশ্যই দুই বছর মেয়াদী একটি ভিসা তৈরি করতে হবে এবং সেখানে অবশ্যই আপনাকে প্রথমে এক বছর থাকতে হবে। তারপরে আপনি ইউরোপের দেশ গুলিতে যাওয়ার জন্য সুযোগ পাবেন।
আরও পড়ুন: সৌদি আরব থেকে পর্তুগাল যাওয়ার উপায়
এছাড়াও দুবাই থেকে ইউরোপে যাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই একটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে। ভিসা প্রস্তুত ও ব্যাংক একাউন্ট করার জন্য আপনাকে অবশ্যই ট্রাভেল হিস্ট্রি করা লাগবে। অর্থাৎ আপনাকে প্রথমে ছোট দেশগুলোতে ভ্রমণ করতে হবে। দুবাই থেকে ছোট ছোট দেশগুলোর ভিসা পাওয়া খুবই সহজ। যেমন: সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ওমান, কুয়েত ইত্যাদি এ সকল ছোট ছোট দেশগুলোতে আপনাকে ভ্রমন করে ট্রাভেলস হিস্ট্রি আগে তৈরি করতে হবে। ইউরোপের ভিসা পাওয়ার জন্য এ সকল কাজ এভাবে আপনি করতে পারেন।
এছাড়াও ইউরোপে যাওয়ার জন্য আপনার ভিসার যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে সেগুলো হলো ছয় মাস মেয়াদী আপনার পাসপোর্ট এর কপি। এবং মেন পাসপোর্ট সাথে নিতে হবে, দুবাই রেসিডেন্সি ভিসার কপি, তিন মাস অথবা ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট নিতে হবে, আপনার যদি এনআইডি কার্ড থাকে তাহলে তার ফটোকপি, এমিরেটস আইডি কার্ডের ফটোকপি, আপনার দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে, হোটেল বুকিং এর প্রমাণপত্র লাগবে, বিমান টিকেট লাগবে।
এবং আপনি পূর্বে যে সকল দেশগুলোতে ভ্রমণ করেছেন সে সকল টিকিটের ফটোকপি লাগবে। এছাড়াও আপনি যে কোম্পানিতে ভিসা করেছেন সেখান থেকে একটা এনওসি লেটার দিবে সেটা লাগবে। এছাড়াও আপনি কি উদ্দেশ্যে ইউরোপে যাচ্ছেন তার একটি বিবরণ লেটার লাগবে। আশা করি এ সকল রিকোয়ারমেন্ট গুলো যদি আপনার সঠিক থাকে তাহলে আপনি দুবাই থেকে খুব সহজেই ইউরোপে যেতে পারবেন।
দুবাই থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার উপায়
দুবাই থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য অনেকে স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে দুবাই থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার উপায় কি? মূলত দুবাই থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে ভিসা প্রয়োজন হয় যে কোন দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য কোন একটি উদ্দেশ্য থাকে সেই উদ্দেশ্য অনুযায়ী ভিসা ক্যাটাগরি আলাদা হয়ে থাকে। আর এই জন্য আপনাকে প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ভিসা ক্যাটাগরির সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে হবে। আপনি চাইলে দুবাই থেকে অস্ট্রেলিয়াতে তিন ধরনের ভিসাতে যেতে পারবেন যেমন।
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
- স্টুডেন্ট ভিসা
- ভিজিট ভিসা
স্টুডেন্ট ভিসা: আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় অস্ট্রেলিয়াতে যেতে চান তাহলে যেকোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে একটি ভর্তি লেটার নিতে হবে। এছাড়াও আপনাকে অস্ট্রেলিয়া থাকার জন্য আর্থিক সামর্থক থাকতে হবে। এছাড়াও ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে।
ভিজিট ভিসা: আপনি চাইলে ভিজিট ভিসাতেও অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন। ভিজিট ভিসা পেতে হলে আপনার ভ্রমণের ইতিহাস লাগবে। অর্থাৎ আপনাকে ভালো কিছু দেশে আগে থেকে ভ্রমণ করতে হবে। এবং ভ্রমণের ট্রাভেল রেকর্ড এবং পর্যাপ্ত ব্যাংক ব্যালেন্স এগুলোর একটি ডিটেলস লাগবে। সাধারণত এ সকল তথ্য ছাড়া এই ভিজিট ভিসা পাওয়াটা একটু কঠিন।
দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায়
অনেকেরই দুবাই থেকে আমেরিকায় যাওয়ার স্বপ্ন রয়েছে। আপনি যদি দুবাই থেকে স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় সবচেয়ে সহজ উপায়ে যেতে চান তাহলে আপনার জন্য ভিজিট ভিসা পারফেক্ট হবে। তবে আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছে যারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দালালের মাধ্যমে অবৈধ ভিসা তৈরি করে আমেরিকায় যায়। এক্ষেত্রে তাদের মারা যাওয়ার যুগিয় থাকে। তাই আমাদেরকে অবশ্যই দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার বৈধ ভিসা সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।
সাধারণত আমেরিকার ভিজিট ভিসা পাওয়ার জন্য আপনার একটি ট্রাভেলস রেকর্ড এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যাংক ব্যালেন্স থাকতে হবে। নয়তো এই ভিজিট ভিসা পাওয়া সম্ভব নয়। ভিজিট ভিসা আবেদন করার আগে অবশ্যই আপনাকে বেশ কিছু দেশে ভ্রমণ করতে হবে। এছাড়াও আপনি যদি এর পাশাপাশি আপনার ব্যাংকে ভালো পরিমাণ টাকা রাখতে পারেন তাহলে এই ভিজিট ভিসা পাওয়া আপনার জন্য খুবই সহজ হবে।
বর্তমানে আপনি চাইলে ঘরে বসেই অনলাইন এর মাধ্যমে আমেরিকা যাওয়ার জন্য ভিজিট ভিসার আবেদন করতে পারবেন। তবে আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই আপনার যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রয়েছে সেগুলো সংগ্রহ করতে হবে। এর পরে অনলাইনের মাধ্যমে ভিসা আবেদন ফি সহ আরো যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রয়েছে সেগুলো জমা দিতে হবে। এছাড়াও আপনাকে আমেরিকা দূতাবাসে ইন্টারভিউ দিতে হবে এ সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং সকল ডকুমেন্ট যদি আপনি ঠিকমতো সংগ্রহ করে জমা দিতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই দুবাই থেকে স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় যেতে পারবেন।
দুবাই থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়
এমন অনেকে রয়েছে যারা দুবাই থেকে কানাডা যাওয়ার স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু তারা দুবাই থেকে কানাডা যাওয়ার উপায় সম্পর্কে না জানার কারণে দুবাই থেকে স্বপ্নের দেশ কানাডায় যেতে পারেন না। কিন্তু আপনি চাইলে খুব সহজেই দুবাই থেকে কানাডা যেতে পারবেন। কারণ বর্তমনে সময়ে এখন এমন অনেক এজেন্সি রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি দুবাই থেকে কানাডা পাড়ি জমাতে পারবেন।
আপনি চাইলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে দুবাই থেকে কানাডা যেতে পারবেন। তবে তার জন্য আপনাকে প্রথমে অবশ্যই দুবাইতে এক বছর থাকতে হবে। তারপরে আপনি কাজের ভিসার জন্য অর্থাৎ ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করতে পারবেন। কানাডা যেতে এমন অনেক ভিসা ক্যাটাগরি রয়েছে যেগুলোর মধ্য একটি হচ্ছে শ্রমিক ভিসা অর্থাৎ ওয়ার্ক পারমিট ভিসাতে আপনি দুবাই থেকে কানাডা যেতে পারবেন কাজের উদ্দেশ্যে।
দুবাই থেকে কানাডা যাওয়ার জন্য আপনাকে দূতাবাসের কাছে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে আগে থেকেই কানাডায় বিভিন্ন জব অর্থাৎ চাকরির ওয়েবসাইট গুলোতে সরাসরি যোগ করে সিভির মাধ্যমে কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। তাহলে আপনি সেখানে গিয়ে খুব সহজেই কাজ পেয়ে যাবেন, আর এভাবে আপনি দুবাই থেকে স্বপ্নের দেশ কানাডায় যেতে পারবেন। তবে যে কোন দেশে ভ্রমণের জন্য অথবা কাজের জন্য যেতে হলে আপনার যে সকল প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রয়েছে সেগুলো অবশ্যই দরকার পড়বে। সুতরাং সেই সকল কাগজপত্র আপনাকে আগে থেকেই সংগ্রহ করে জমা দিতে হবে তাহলে আপনি খুব সহজেই দুবাই থেকে কানাডা যেতে পারবেন।
দুবাই থেকে পর্তুগাল যাওয়ার উপায়
আপনি যদি দুবাই থেকে পর্তুগাল যেতে চান তাহলে খুব সহজেই যেতে পারবেন। আপনি চাইলে দুবাই থেকে বিভিন্ন ভিসার মাধ্যমে পর্তুগাল যেতে পারেন। আপনি যদি দুবাই থেকে পর্তুগাল যেতে চান তাহলে আপনাকে আগে অবশ্যই দুবাইতে চার থেকে পাঁচ মাস থাকতে হবে। এরপর আপনাকে পর্তুগাল যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে - সিঙ্গাপুর ভিসা আবেদন করার নিয়ম
এছাড়াও আপনি যেখানে কাজ করেন সেখানকার একটি প্রমাণ পত্র লাগবে। এ সকল তথ্য আপনি যদি ঠিকমতো দিতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই দুবাই থেকে পর্তুগাল যাওয়ার ভিসা তৈরি করে নিতে পারবেন। আর তারপরে আপনি খুব সহজেই দুবাই থেকে পর্তুগাল যেতে পারবেন।
দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়
দুবাই থেকে ইতালি কাজের জন্য অনেকেই যাচ্ছেন। এছাড়াও অনেকেই অন্যান্য কারণে দুবাই থেকে ইতালিতে যাচ্ছেন। এখন বর্তমানে অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় ইতালিতে কাজের চাহিদা অনেক বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর এর জন্য ইতালিতে কাজের জন্য অনেকেই যাচ্ছেন। এমন অনেকেই রয়েছে যারা বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্যে ইতালিতে যাচ্ছেন। যেমন: ড্রাইভিং, শ্রমিক, রেস্টুরেন্টের কাজ ইত্যাদি সহ আরো অনেক কোম্পানি রয়েছে যেগুলো বিভিন্ন কাজের জন্য নিয়োগ দিচ্ছে আর এর কারণে অনেকেই অন্যান্য দেশগুলো থেকে ইতালিতে যাচ্ছে।
আপনিও চাইলে কিন্তু খুব সহজে দুবাই থেকে ইতালি যেতে পারেন। এমন অনেক এজেন্সি রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি কাজের ভিসা নিয়ে দুবাই থেকে ইতালিতে পাড়ি জমাতে পারবেন। এছাড়াও আপনি চাইলে টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে ইতালিতে যাওয়ার পর সেখানে কাজের কোন কোম্পানির সাথে যুক্ত হয়ে তারপর তাদের মাধ্যমে ভিসা নিয়ে আপনি সেখানে থেকে কাজ করতে পারেন। কিন্তু এক্ষেত্রে আপনার খরচ একটু বেশি হবে।
মূলত আপনি যদি দুবাই থেকে সরাসরি এজেন্সির মাধ্যমে ইতালিতে যেতে চান সেক্ষেত্রে আপনার খরচ পড়বে ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকার মত। তবে দুবাই থেকে ইতালিতে যাওয়ার আগে আপনি অবশ্যই কয়েকটি এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করে নিবেন তাহলে আপনার যেতে এবং সকল তথ্য জানতে সুবিধা হবে। সুতরাং আপনি যদি চান তাহলে এভাবে দুবাই থেকে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে কাজের ভিসা নিয়ে খুব সহজেই ইতালিতে যেতে পারবেন।
দুবাই থেকে ফ্রান্সে যাওয়ার উপায়
দুবাই থেকে ফ্রান্সে কিভাবে যেতে হয় এই সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন? আপনি যদি দুবাই থেকে ফ্রান্সে যাওয়ার উপায় সম্পর্কে আগে থেকেই জেনে থাকেন তাহলে আপনি খুব সহজেই দুবাই থেকে কাজের জন্য ফ্রান্সে যেতে পারবেন। ফ্রান্সে এমন অনেক বিভিন্ন ফ্যাক্টরি এবং কোম্পানি রয়েছে যে কোম্পানিগুলো অনেক লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। সেই ক্ষেত্রে আপনি দুবাই থেকে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে ফ্রান্সের ভিসা তৈরি করে সেখানে যেতে পারবেন।
তবে এর জন্য আপনার খরচ পড়বে প্রায় ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা মত। এছাড়াও আপনি চাইলে টুরিস্ট ভিসার মাধ্যমে দুবাই থেকে ফ্রান্সে যেতে পারবেন। আপনি যদি প্রথমে ফ্রান্সে গিয়ে সেখানে কাজের একটা ইনভাইটেশন লেটার নিয়ে আসতে পারেন, তাহলে আপনি দুবাই এবং ফ্রান্স দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এবং সেই ভিসার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই দুবাই থেকে ফ্রান্সে যেতে পারবেন।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক,,, আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মূল আলোচক বিষয় ছিল দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে আপনি নিশ্চয়ই এই বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন। এছাড়াও আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা দুবাই থেকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার উপায়, দুবাই থেকে আমেরিকা যাওয়ার উপায়, দুবাই থেকে থেকে কানাডা যাওয়ার উপায়, দুবাই থেকে পর্তুগাল যাওয়ার উপায়, দুবাই থেকে ইতালি যাওয়ার উপায়, দুবাই থেকে থেকে ফ্রান্সে যাওয়ার উপায় ইত্যাদি এগুলো সম্পর্কে আরো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। আশা করি বিষয়গুলি বুঝতে পেরেছেন।
আরও পড়ুন: মোবাইলে চাকরির আবেদন করার নিয়ম
আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও দুবাই থেকে ইউরোপ যাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন। এবং আজকের এই পোস্ট সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের জানাবেন। এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল পড়তে নিয়মিত আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়। এতক্ষণ সময় দিয়ে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আবার কথা হবে অন্য কোন টপিক নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, খোদা হাফেজ।
শাকিল বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url