ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় ২০২৪

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করার উপায়বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে তরুণ তরুণদের মাঝে এই ফ্রিল্যান্সিং খুবই জনপ্রিয় ইনকামের একটি মাধ্যম। বর্তমান যুগে তথ্য প্রযুক্তি দিন দিন মানবজাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে আসেছে আর এর কারণে ঘরে বসে ইনকাম করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ও অধিক পরিমাণে টাকা আয় করা সম্ভব হচ্ছে। বর্তমানে অধিকাংশ তরুণ তরুণী ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্য যুক্ত হচ্ছে।

তবে যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত হতে চান তাদের সবার মধ্যে একটি কমন প্রশ্ন থাকে যে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়? আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। কারণ আজকে আমরা এই আর্টিকেলে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় ২০২৪ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। 

সূচিপত্র: ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় ২০২৪

ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় ২০২৪

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং একটি ইনকামের বিশাল অন্যতম মাধ্যম। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই লক্ষাধিক টাকা আয় করছে। ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের ইচ্ছামত কাজ করা যায়। মূলত একজন ফ্রিল্যান্সার মাসে কত টাকা আয় করে সেটা বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। যদি সহজ ভাবে বলতে যাই তাহলে ফ্রিল্যান্সিং থেকে ইনকাম করা অনেক কঠিন একটি বিষয়। তবে যদি আপনার পর্যাপ্ত পরিমাণে স্কিল এবং অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবে। 

আর যদি আপনার ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কোনো পর্যাপ্ত পরিমাণ স্কিল এবং অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে আপনাকে এই বিষয়ে ভালোভাবে দক্ষতা গ্রহণ করতে হবে, তাহলে আপনি বেশ ভালো পরিমাণে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার্থে নিচে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় তা সম্পর্কে কিছু ধারণা দেওয়া হলো। মূলত ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় এটা ডিপেন্ড করে অনেকগুলো বিষয়ের উপর। চলুন তাহলে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নেই।

মূলত একজন ফ্রিল্যান্সার মাসে কত টাকা আয় করতে পারে তা নির্ভর করে তার অভিজ্ঞতা দক্ষতা এবং তার কাজের উপর। যেমন একজন প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইনার প্রতি মাসে ৩০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা ইনকাম করে থাকে। অন্যদিকে একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এ যুক্ত থাকা ব্যক্তি মাসে ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১ লক্ষা টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারে। আবার কখনো কখনো এর ও বেশি আয় করে থাকে।

একজন ফ্রিল্যান্সারের কাজের পরিমাণ ও চাহিদা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি একজন ফ্রিল্যান্সার ফুল টাইম হিসেবে ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত থাকে এবং খুবই দক্ষতার সাথে কাজ করে তাহলে সেই ব্যক্তির ফ্রিল্যান্সিং আয়ের পরিমাণ অবশ্যই অনেক বেশি হবে। আর যদি একজন ফ্রিল্যান্সার পার্ট টাইম হিসাবে ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা না থাকে তাহলে সেই ব্যক্তির ভালো পরিমাণে আয় করার সম্ভাবনা খুবই কম। যেমন একজন কনটেন্ট রাইটার যদি মাসে 10 থেকে 20 টি প্রজেক্ট সম্পন্ন করতে পারে তাহলে সে মাসে ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করতে সক্ষম হবে। আর যদি একজন কনটেন্ট রাইটার মাসে এক থেকে দুইটা প্রজেক্ট সম্পন্ন করে তাহলে তার ইনকামের পরিমাণ খুবই কম হবে। তার ইনকামের পরিমাণ আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার কাছাকাছি হবে।

তাই আপনি যদি নতুন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন এবং মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকে ভালো পরিমাণ আয় করার জন্য প্রতিনিয়ত নিজের স্কিল এবং ক্রিয়েটিভিটিকে বৃদ্ধি করতে হবে। এবং নিজেকে আরো বেশি আপডেট করে তুলতে হবে। কারণ একজন ফ্রিল্যান্সারের স্কিন যত পরিমাণে বৃদ্ধি পাবে তার ইনকাম তত বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। তবে একজন ফ্রিল্যান্সার বেশিরভাগ সময় নতুন স্কিল অর্জন এবং পুরনো স্কিল গুগলকে  আপগ্রেড করার মাধ্যমে তার ইনকামের পরিমাণকে বৃদ্ধি করার চেষ্টা করে। এছাড়াও একজন এক্সপ্লোরিয়েন্স ফ্রিল্যান্সার নতুন ফ্রিল্যান্সারের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণে ইনকাম করে থাকে।

তবে একজন মধ্য মানের ফ্রিল্যান্সার মাসে আনুমানিক কমপক্ষে ২০ হাজার থেকে শুরু করে ৩লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করে থাকে। তবে কাজের ধরন এবং কাজের কোয়ালিটি এবং বিভিন্ন কারণে একজন ফ্রিল্যান্সারের ইনকামের পরিমাণ কম বেশি হতে পারে। তবে একজন এক্সপার্ট লেভেলের ফ্রিল্যান্সার মাসে ৫০ হাজার টাকার উপরে আয় করে থাকে। আমরা অনেকেই মনে করে থাকি যে একজন ফ্রিল্যান্সার মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করে থাকে এটা মূলত সম্পূর্ণ সত্যি কথা নয়। কারণ অনেক মানুষ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নিজের প্রমোশন এবং কোর্স বিক্রির উদ্দেশ্যে এ ধরনের কথা বলে থাকে। তবে সবাই যে এরকম কথা বলে থাকে তা কিন্তু নয়, একজন এক্সপার্ট লেভেলের ফ্রিল্যান্সার মাসে লক্ষাধিক টাকার উপরে আয় করে থাকে এটা সত্যি।

আরও পড়ুন: ব্লগিং কি | ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়

ফ্রিল্যান্সিং করে এখন পর্যন্ত অনেক মানুষ সফলতা অর্জন করেছে। ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করা সম্ভব। বিশেষ করে যারা অনেক বেশি এক্সপেরিয়েন্স এবং অনেক বছর যাবত ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করেছে তারা মাসে ৫০ লাখ টাকার ওপরে আয় করে থাকে। তবে এখন যারা নতুন ফ্রিল্যান্সার রয়েছে তাদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ইনকামের পরিমাণ খুবই কম। এছাড়াও এমন অনেকেই রয়েছে যারা ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মের পাশাপাশি বাহিরে কাজ করে তাদের বাড়তি ইনকাম মিলিয়ে আরো অনেক বেশি পরিমাণে টাকা প্রতি মাসে ইনকাম হয়ে থাকে।

ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে যে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আসলে কত টাকা লাগে? মূলত ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা প্রয়োজন তা আপনার ওপর নির্ভর করবে। আপনি যদি চান তাহলে আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন আবার আপনি চাইলেও কিন্তু লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়েও ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন না। মূলত এখানে আপনার ইচ্ছা এবং আপনার কাজ শেখার প্রক্রিয়ার উপর ফ্রিল্যান্সিং শেখা ডিপেন্ড করে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং জগতে সম্পূর্ণ নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য অবশ্যই কিছু খরচ করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং কোর্স অনেক ধরনের হয়ে থাকে একেক ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কোর্সের খরচ একেক রকম হয়ে থাকে। চলুন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কত টাকা লাগে তা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

  • কোর্স খরচ
  • বিভিন্ন সফটওয়্যার এবং টুলস ক্রয় করা
  • ইন্টারনেট কানেকশন
  • পিসি এবং ল্যাপটপ

কোর্স খরচ: ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনি যদি স্কিল ডেভেলপ করার জন্য কোর্স করেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই সেই কোর্সের টাকা দিতে হবে। এই কোর্সের টাকার পরিমাণ আনুমানিক ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে। আবার কখনো কখনো এটি ২০ হাজার টাকার কাছাকাছি হয়ে যায়। তবে আপনি কি বিষয়ে স্কিল ডেভেলপ করছেন সেটার উপর ভিত্তি করে আপনার ক্লাস কোর্স ফি এর খরচ নির্ভর করবে।

বিভিন্ন সফটওয়্যার এবং টুলস ক্রয় করা: আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে থাকেন তাহলে আপনি যেই সেক্টরেই কাজ করেন না কেন আপনাকে অবশ্যই আপনার কাজের সুবিধার্থে বিভিন্ন ধরনের টুলস কিনতে করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি যদি রিসার্চ করতে পছন্দ করেন তাহলে আপনি ফ্রিতেও কাজ করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনার পেইড টুলস এর কোন প্রয়োজন হবে না। তবে আপনার কাজকে সহজ করার জন্য অবশ্যই টুলস ব্যবহার করতে হবে। মূলত এখানে আপনাকে আনুমানিক বেশ কিছু টাকা খরচ করতে হবে।

ইন্টারনেট কানেকশন: বর্তমান যুগে ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়া অনলাইন জগতে টিকে থাকা খুবই মুশকিল। এখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ইন্টারনেটের প্রয়োজন হয় আবার আপনি যদি একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন সেই ক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন পড়বে। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে এসে এমন কিছু বিশেষ সেক্টর রয়েছে যেখানে ইন্টারনেটের অনেক বেশি প্রয়োজন পড়ে। আর এর জন্যই ইন্টারনেট কানেকশন থাকা অবশ্যক।

পিসি এবং ল্যাপটপ: ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ভালো মানের পিসি অথবা ল্যাপটপ রাখতে হবে। তাহলে আপনার কাজ করার সময় কোন অসুবিধা হবে না। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ল্যাপটপ অথবা পিসি কিনতে হবে। তবে আপনার যদি আলাদা কোন ল্যাপটপ অথবা পিসি থাকে তাহলে সেগুলোকে আপনি আপগ্রেড করতে পারেন। এক্ষেত্রে হয়তো আপনাকে নতুন কিছু আপগ্রেড হার্ডওয়ার সংযুক্ত করতে হবে। তাহলে আপনি কাজ করে সুবিধা পাবেন।

উপরিক্ত আলোচনায় লক্ষনিয় বিষয় হচ্ছে  ইন্টারনেট কানেকশন। কারণ এই আধুনিক যুগে আমাদের প্রতিনিয়ত ইন্টারনেট কানেকশন লাগে। মূলত ফ্রিল্যান্সিং না করলেও কিন্তু আমাদের এই আধুনিক দুনিয়াতে টিকে থাকার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন আমাদেরকে অনেক সাহায্য করে। আপনি কিন্তু কোর্স কিংবা টুলস এগুলো ছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং ভালোভাবে শিখতে পারবেন। আপনি যদি খালি একটু রিচার্জ এবং কাজের দিকে বেশি মনোযোগ দেন তাহলে আপনি এগুলো ছাড়াও ভালো করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। তবে আপনি যদি সম্পূর্ণ নতুন ভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে আপনার সম্পূর্ণ খরচ মিলিয়ে আনুমানিক ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকার মত খরচ হবে। আর এটি সম্পূর্ণ আপনার ওপর নির্ভর করবে।

লেখালেখি করে মাসে লাখ টাকা আয় 

এই প্রযুক্তি যুগে এখন সবই সম্ভব। আপনি জেনে অবাক হবেন যে ফ্রিল্যান্সিং বা লেখালেখি করে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করা সম্ভব। আমাদের দেশে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যারা প্রতি মাসে বাংলা লেখালেখি করে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করছে। আপনিও যদি ভেবে থাকেন যে লেখালেখি করে আমিও ইনকাম করব তাহলে আপনি একদম সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আপনিও কিন্তু লেখালেখি করে এরকম একটি ওয়েবসাইটের মালিক হতে পারবেন। যেখানে আপনি বাংলা লেখালেখি করে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চলুন তাহলে লেখালেখি করে মাসে কিভাবে লাখ টাকা আয় করা যায় সেই সম্পর্কে জেনে নেই।

আপনি চাইলে বাংলা লেখালেখি করে এরকম একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন এবং সেখান থেকে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। মূলত আপনি যদি নিজে একটি বাংলা লেখালেখির ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অন্তত দুই বছর সময় দিতে হবে এবং আপনাকে একটি ভালো মানের ওয়েব ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট কোর্স করতে হবে। তারপরে আপনাকে এসিও শিখতে হবে। কারণ যেহেতু আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে গুগলে র‍্যাংক করাতে চান। আর এভাবে আস্তে আস্তে আপনার তৈরি করা ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়তে থাকবে। 

তারপর আপনার কাজ হবে আপনার ওয়েবসাইটের সাথে গুগল এডসেন্স সেটাপ করা। আর এর জন্য আপনাকে আলাদা ভাবে কোর্স করতে হবে। আর এরপরে আপনাকে বাংলা লেখালিখি শিখতে হবে। কারণ যেহেতু আপনি বাংলা লেখালেখি করে ইনকাম করতে চাচ্ছেন সেই ক্ষেত্রে আপনাকে ভালো মানের আর্টিকেল লেখা শিখতে হবে। আর আপনি যদি ভালো মানের আর্টিকেল লেখা শিখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আরেকটি কোর্স করতে হবে। এবার আপনি হিসেব করে দেখবেন যে আপনার নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে আনুমানিক অনেক সময় এবং অনেক বেশি অর্থ খরচ হয়ে যাচ্ছে।

আরও পড়ুন: মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার ৩০টি সেরা উপায়

আবার আপনার ইনকাম বৃদ্ধি করার জন্য আপনাকে আরেকটি কোর্স করতে হবে। সেটি হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স। এটা শিখতেও কিন্তু অর্থের প্রয়োজন হবে। তবে এক্ষেত্রে আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ একজন ব্যক্তির সময়ের মূল্য অনেক বেশি। আপনি যদি খুবই অল্প সময়ের মধ্যে লেখালেখি করে ইনকাম করতে চান এবং আপনি যদি অর্থের কথা চিন্তা করেন তাহলে আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ আজকে আপনাদের সঙ্গে এমন একটি ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করব যে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি বাংলা লেখালেখি বা ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারবেন। আর সেই ওয়েবসাইটটি হল অর্ডিনারি আইটি ।এই অর্ডিনারি আইটি প্রতিষ্ঠানটি  মূলত রাজশাহীতে অবস্থিত। 

এটি রাজশাহী পলিটেকনিক্যাল এর গেটের সামনে অবস্থিত। আপনি চাইলে এই প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে পারেন। এখানে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে এবং অল্প অর্থের মধ্যে খুবই তাড়াতাড়ি ইনকাম করানো হয়ে থাকে। এই প্রতিষ্ঠানটিতে অনেক সুযোগ সুবিধা রয়েছে। আপনি যে কোর্স করতে চাচ্ছেন সেসব কোর্স খরচ কেমন হবে এবং আরো বিস্তারিত সম্পর্কে জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।

অনলাইনে দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম

বর্তমান সময়ে এখন অনলাইনের মাধ্যমে দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ একটি বিষয়। আপনি জেনে অবাক হবেন যে আপনি চাইলে ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে দৈনিক ১০০০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে লেখাপড়া থেকে শুরু করে বাজার সদাই করা পর্যন্ত আপনি অনলাইনে করতে পারবেন। মূলত আপনি যদি কোন জায়গাতে চাকরি না করে নিজেই নিজের মালিক হতে চান তাহলে আপনার জন্য অনলাইন ইনকাম হচ্ছে সবচেয়ে সহজ একটি সমাধান। শুধু আপনি যদি একটু ধৈর্য ধরে পরিশ্রম করে কাজ শিখেন তাহলে আপনি অনায়াসে ঘরে বসেই অনলাইন এর মাধ্যমে দৈনিক ১০০০ টাকা আয় করতে পারবেন। চলুন তাহলে অনলাইনের মাধ্যমে দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম করার কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নেই।

  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং: বর্তমান সময়ে অনলাইন জগতের সবচেয়ে বড় ইনকাম এর মাধ্যম হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রতিটা কোনাকুঞ্জি পরিপূর্ণভাবে আয়ত্ত করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই দৈনিক ১০০০ এর অধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্য কিছু জনপ্রিয় বিভাগ রয়েছে সেগুলো হলো: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, ফেসবুক মার্কেটিং, কন্টেন রাইটিং, টুইটার মার্কেটিং, সিপিএ মার্কেটিং, প্রিন্টারেস্ট মার্কেটিং ইত্যাদি।

এরকম আরো কিছু মার্কেটিং রয়েছে যেগুলো মধ্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা অনেক বেশি। কারণ বর্তমানে প্রতিটি ব্যবসায়ী বা প্রতিষ্ঠানের জন্য একজন ডিজিটাল মার্কেটের প্রয়োজন পড়ে। বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার প্রচার-প্রচারণা এবং ব্যবসা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবং প্রতিষ্ঠানের প্রচারণা বৃদ্ধির জন্য একজন ডিজিটাল মার্কেটারের প্রয়োজন অবশ্যক।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ আয়ের কমিশন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মতই বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর চাহিদাও খুবই জনপ্রিয়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আপনি বেশ ভালো পরিমানে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সহজ ভাবে বলতে গেলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে আপনার মতামত তুলে ধরবেন এবং সেই মতামত গুলো আপনার ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করবেন। 

এবং মতামতের পাশাপাশি আপনি আপনার সেই প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের লিংক সেখানে যুক্ত করে দিবেন। কারণ সেই মতামত রিভিউ করতে এসে কেউ যদি আপনার সেই প্রোডাক্টের লিঙ্ক দেখে সেখানে ক্লিক করে এবং সেই প্রোডাক্ট বা সার্ভিস যদি সে গ্রহণ করে তাহলে আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন লাভ করতে পারবেন। আর সেটাকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে। মূলত এখানে আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস যত বিক্রি করতে পারবেন তত আপনার ইনকাম বৃদ্ধি পাবে।

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

অনেকেই রয়েছে যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব কিনা এবং এর উপায় কি? মূলত আপনি চাইলে প্রতিমাসে খুব সহজে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আমাদের সকলেরই মনের ইচ্ছা যে একটি ভালো মানের ইনকাম করা। কিন্তু আমাদের বেশিরভাগ মানুষেরই এর সঠিক উপায় জানা নেই। যার কারণে আমরা অনেকেই কোন প্রকার ইনকাম করতে পারি না। আপনি যদি মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম কথা ভেবে থাকেন তাহলে আপনাকে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। কারণ আজকে আমরা আপনাদের সুবিধার্থে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায় নিয়ে আলোচনা করব। আপনি চাইলে অনলাইনের মাধ্যমে ব্লগিং করে মাসে ২০ হাজার টাকার অধিক ইনকাম করতে পারবেন। চলুন তাহলে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায় জেনে নেই।

ব্লগিং করে ইনকাম: আপনি চাইলে ব্লগিং করে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারেন। আপনার কাছে যদি একটি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ অথবা যদি কোন স্মার্টফোন থেকে থাকে তাহলে আপনি ঘরে বসেই মাসে ২০ হাজার টাকার অধিক ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি ব্লগিং সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে বলছি যে ব্লগিং হচ্ছে একটি পেশা। যেখানে আপনি মানুষকে নানা রকম তথ্য জানাবেন আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। আর আপনার নানা রকম তথ্যগুলি পড়ে মানুষ অনেক উপকৃত হবে। আর আপনি মানুষকে তথ্য জানার জন্য গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। আর এই ইনকামটা শুধুমাত্র আপনার কাজের ওপর ওপর নির্ভর করবে।

আরও পড়ুন: মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করার ৫ টি ওয়েবসাইট

আপনি যদি ভাল কাজ করতে পারেন। অর্থাৎ আপনি যদি মানুষকে নিত্যনতুন ভালো তথ্য দিতে পারেন তাহলে আপনি ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যত ভালো তথ্য দিবেন আপনার ওয়েবসাইটে অত্যন্ত বেশি ভিজিটর আসবে। আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি ভিজিটর আসতে থাকবে তত আপনার লাভ বেশি হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যত ভিজিটর আসতে থাকবে আপনার ইনকামের পরিমাণ তত বাড়তে থাকবে। সুতরাং ব্লগিং করে মাসে আপনি ২০ হাজার টাকা নয়, এর অধিক ইনকাম করতে পারবেন। শুধুমাত্র আপনাকে একটু পরিশ্রম এবং আপনার মেধাকে খাটাতে হবে। তাহলে আপনি প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকার ওপরে ইনকাম করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়

আপনি যদি একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে আগে থেকে জেনে নিতে হবে যে ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা কিভাবে তুলতে হয়। মূলত ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা তোলার জন্য কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। আপনি সেই পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে পারেন। তবে বাংলাদেশে এখনো কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং টাকা তোলার জন্য কিছু সমস্যা রয়েছে। সেই ক্ষেত্রে আপনি নিচের কিছু জনপ্রিয় পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।

স্থানীয় ব্যাংক একাউন্ট: (Payoneer) এর মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা সরাসরি আপনার স্থানীয় ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি (Wise) এর মাধ্যমেও খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং এর টাকা আপনার স্থানীয় ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে (Skill) এর মাধ্যমেও ফ্রিল্যান্সিং এর আয় করা টাকা একাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন এবং তারপরে আপনার স্থানীয় ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করতে পারবেন।

ডেবিট কার্ড: মূলত আপনি (Payoneer) এর মাধ্যমে একটি ডেবিট কার্ড পেতে পারেন যা ব্যবহার করে আপনি যে কোন ATM থেকে আপনার ফ্রিল্যান্সিং করা টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি (Upwork) এর মাধ্যমে একটি ডেবিট কার্ড পেতে পারেন আর এটি ব্যবহার করে আপনি যে কোন ATM থেকে আপনার কষ্টের ফ্রিল্যান্সিং করা টাকা তুলতে পারবেন। তবে এই উপায় গুলো ছাড়াও আরো অনেকগুলো উপায় রয়েছে যেগুলো অবলম্বন করে আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সিং করা টাকা তুলতে পারবেন।

টাকা ইনকাম করার অ্যাপ

এমন অনেকেই রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত গুগলে সার্চ করে থাকে যে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ কোন গুলো? আপনি যদি টাকা ইনকাম করার অ্যাপ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আজকে আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার অ্যাপ সম্পর্কে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব। এমন কিছু অ্যাপ রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি বেশ ভালো পরিমানে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি হয়তো অনেক অ্যাপের নাম শুনেছেন যেগুলো দিয়ে ইনকাম করা যায়। কিন্তু সেগুলো আবার বাংলাদেশে সাপোর্ট করে না সাপোর্ট করার জন্য ভিপিএনের প্রয়োজন হয়। আর এর জন্য অনেকেই অনেক ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তবে আজকে আমরা এমন কয়েকটি অ্যাপ সম্পর্কে আপনাদের জানাবো যেগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন আপনি ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

  • পকেট মানি অ্যাপ (Pocket Money App)
  • টাকা ইনকাম অ্যাপ (Taka Income App)
  • মেশো অনলাইন শপিং অ্যাপ ( Mesho Online Shopping App)
পকেট মানি অ্যাপ (Pocket Money App): বর্তমানে ইনকাম করার যত রকম অ্যাপ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম অ্যাপ হচ্ছে Pocket Money App। মূলত এটি ১০০% বিশ্বস্ত একটি ইনকাম করার অ্যাপ। এই অ্যাপের মাধ্যমে কাজ করে আপনি বেশ ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে এখন এই অ্যাপ ব্যবহার করে সংখ্যা অনেক বেশি। এই অ্যাপস থেকে ইনকাম করার টাকা গুলি আপনি বিকাশ একাউন্ট এর মাধ্যমে নিতে পারবেন। এই অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে গুগল প্লে স্টোর যেতে হবে।

টাকা ইনকাম অ্যাপ (Taka Income App): টাকা ইনকামের আরো একটি অ্যাপ রয়েছে আর সেটি হচ্ছে (Taka Income App) এই অ্যাপের মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন এই অ্যাপে বিভিন্ন ধরনের গেম রয়েছে যেগুলো খেলে আপনি ঘরে বসে আয় করতে পারবেন এই অ্যাপটি মূলত প্লেটো ইউন টাইপের ক্যাশ অ্যাপ তাই আপনি যদি টাকা ইনকাম করার অ্যাপস খুঁজে থাকেন তাহলে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারেন আপনি যদি অ্যাপ এ কাজ করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করে কাজ শুরু করতে পারেন

মেশো অনলাইন শপিং অ্যাপ ( Mesho Online Shopping App): অ্যাপের মাধ্যমে ইনকাম করার জনপ্রিয় আরেকটি অ্যাপ হল ( Mesho Online Shopping App) আপনি চাইলে এই অ্যাপটি ব্যবহার করেও টাকা ইনকাম করতে পারেন এই অ্যাপটি মূলত মার্কেটিং টাইপের অ্যাপ এখানে আপনি বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এছাড়া আপনি অন্য কারো প্রোডাক্ট  বিক্রি করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন প্রোডাক্ট বিক্রির মাধ্যমে আপনি বেশ ভালো পরিবারের টাকা ইনকাম করতে পারবেন এই অ্যাপ থেকে এছাড়াও আপনি প্রোডাক্ট বিক্রির পাশাপাশি এই অ্যাপের মাধ্যমে জেনারেট করতে পারবেন বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রির ক্ষেত্রে এই অ্যাপটি খুবই জনপ্রিয়

শেষ কথা

বর্তমান সময়ে ঘরে বসে ইনকাম করা এখন খুবই সহজ কারণ এই আধুনিক যুগে তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে আমরা এখন ঘরে বসেই বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারছি উপযুক্ত আলোচনায় যতগুলো বিষয় নিয়ে কথা বলা হয়েছে সেগুলো যদি আপনি ভালোভাবে পড়ে থাকেন তাহলে আপনি নিশ্চয়ই ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন এমন অনেকেই রয়েছে যারা ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আমরা অনেকগুলো উপায় নিয়ে উপরে ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি উপরিক্ত আলোচনা থেকে আপনি নিশ্চয়ই ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় সেই সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন

আরও পড়ুন: মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করার উপায় 

প্রিয় বন্ধুরা,, আমাদের আজকের এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায় সেই সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন যাতে তারাও এভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারে এই ধরনের আরো তথ্য মূলক আর্টিকেল পড়তে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ফলো করুন আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আবার কথা হবে নতুন কোন টপিক নিয়ে ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, আল্লাহ হাফেজ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শাকিল বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url