ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ২০২৪ - ইউটিউব থেকে আয় করার ৩টি পদ্ধতি

ইউটিউব কি

এখন বর্তমানে আপনার যদি পড়াশোনা ব্যাপারে কোন তথ্য লাগে অথবা চাষাবাদ কিংবা ইঞ্জিনিয়ারিং, টেকনোলজি ইত্যাদি এ সকল বিষয়ে যদি কোন তথ্য জানার থাকে, তাহলে আমরা খুব সহজেই ইউটিউবে সার্চ করে এ সকল তথ্য জানতে পারি। এসব তথ্য আমাদের মতোই একজন মানুষ তৈরি করে এবং তা ইউটিউবে আপলোড করে। আর সেই ভিডিওগুলো ভাইরাল হওয়ার মাধ্যমে গুগল এডসেন্স থেকে তারা অনলাইনের মাধ্যমে ডলার ইনকাম করে থাকে। তাই আপনি যদি চান তাহলে আপনিও একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে তা থেকে খুব ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

ইউটিউব চ্যানেল কত ধরনের

আপনারা যারা জানতে চান যে ইউটিউব চ্যানেল কত প্রকার তাদের সুবিধার্থে বলছি যে,,, মূলত youtube চ্যানেল দুই প্রকার। প্রথম হলো, পার্সোনাল ইউটিউব চ্যানেল। দ্বিতীয়টি হল, বিজনেস ইউটিউব চ্যানেল। তবে পার্সোনাল youtube চ্যানেল এবং বিজনেস ইউটিউব চ্যানেল এই দুটি চ্যানেল খোলার পদ্ধতি একই রকম। তবে এই দুটি চ্যানেলের মধ্য বিজনেস ইউটিউব চ্যানেলের একটি বড় সুবিধা রয়েছে, আর সেটি হলো বিজনেস ইউটিউব চ্যানেলে আপনি ১ এর অধিক জিমেইল ব্যবহার করতে পারবেন। কিন্তু পার্সোনাল ইউটিউব চ্যানেলে আপনি ১ এর অধিক জিমেইল ব্যবহার করতে পারবেন না।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ২০২৪

• ইউটিউব ভিজিট করুন: একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য আপনাকে প্রথমে youtube.com এর ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে।
• সাইন ইন করুন: youtube ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর আপনি দেখবেন একদম ওপরের ডান কর্নারে সাইন ইন নামক একটি অপশন আছে, আপনি ওখানে ক্লিক করুন।
• লগইন করুন: সাইন ইন করার পর আপনার সামনে নতুন একটি পেজ আসবে। আপনি দেখবেন ,,,Email or phone,,, নামক একটি অপশন রয়েছে, সেখানে ক্লিক করে আপনি আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টটি বসিয়ে দিন। এরপর ,,Next,, অপশনে ক্লিক করুন। ,,Next,, অপশনটিতে ক্লিক করার পর আপনার সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে। সেখানে ,,,enter your password,, নামক বক্সটিতে আপনি আপনার জিমেইলের পাসওয়ার্ডটি বসিয়ে দিয়ে ,,Next, অপশনে ক্লিক করুন।
• ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন: আপনি জিমেইলের পাসওয়ার্ডটি লগইন করার পর ইউটিউবের ,,,dashboard a,,, চলে আসবেন, এবার আপনার ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য ,,dashboard,,, এর উপরে ডান কর্নারে ,,,profile icon a,,, ক্লিক করুন।
• Create a Channel: ,,profile icon a,, ক্লিক করার পর আপনার স্কিনে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। সেখানে আপনি অনেকগুলো অপশন পাবেন, আপনি তখন উপরে দেখবেন যে ,,Create a Channel,,, নামক একটি অপশন রয়েছে। আপনি সেখানে ক্লিক করুন।
• ইউটিউব চ্যানেলের নাম লিখুন: Create a Channel,,, অপশনটিতে ক্লিক করার পর আপনার সামনে নতুন একটি পেজ ওপেন হবে। একটি বক্সে দেখবেন,,name,, বক্স রয়েছে সেই বক্সটিতে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের নাম বসিয়ে দিন। আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের নাম আপনার নিজের পছন্দমত লিখতে পারবেন। ইউটিউব চ্যানেলের নাম লেখা হয়ে গেলে তখন আপনি ,,,Create Channel,, নামক বাটনটিতে ক্লিক করুন।

ইউটিউব হচ্ছে অনলাইন ইনকামের একটি অন্যতম প্ল্যাটফর্ম। ইউটিউবে ভিডিও কনটেন্ট বানিয়ে সেই ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। আপনি যদি নিয়ম মেনে একটি প্রফেশনাল ইউটিউব চ্যানেল খুলেন তাহলে আপনি অবশ্যই সফলতা অর্জন করতে পারবেন। আপনার যদি ইচ্ছে শক্তি প্রবল হয় তাহলে যে কোন একটা দিকে আপনাকে ফোকাস দিতে হবে, তাহলে সফলতা অর্জন করা সম্ভব। আপনার যদি ভিডিও কনটেন্ট ভালো থাকে তাহলে আপনি নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করতে পারবেন। তবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে আপনাকে আগে জানতে হবে। চলুন তাহলে ইউটিউব থেকে আয় করার তিনটি পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

আরও পড়ুন: মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করার উপায়

নিজে ভিডিও কন্টেন বানিয়ে মনিটাইজেশন অন করে ইনকাম করুন:

আপনি যদি নিজে ভিডিও কনটেন্ট বানিয়ে ইউটিউবে মনিটাইজেশন অন করে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে একটি গোল পূরণ করতে হবে। এছাড়াও ইউটিউবের মনিটাইজেশন অন করার জন্য আপনার চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম লাগবে। আপনি যদি কন্টিনিউয়াসলি ইউটিউবে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে আপলোড করেন তাহলে আপনি অল্প কিছুদিনের মধ্যেই আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূরণ করে ফেলতে পারবেন। তারপরে আপনি গুগল এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। আর আপনি যখন গুগল এডসেন্স পেয়ে যাবেন, তখন গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের পেমেন্ট নিতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট এর মাধ্যমে ইনকাম করুন:

আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট এর মাধ্যমে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট ইনকাম করার পদ্ধতি হল আপনাকে কোন বড় একটি কোম্পানির সাথে সংযুক্ত হতে হবে। আর তাদের কোম্পানির যে পণ্যগুলো রয়েছে সেই পণ্যের লিংক আপনার কন্টেন ভিডিওর ডেসক্রিপশন বক্সে দিয়ে রাখতে হবে। এবং ভিডিওর মাঝখানে কিংবা ভিডিওর কোন কোন জায়গায় সেই পণ্যটির লিংক দিতে হবে। তখন অডিয়েন্স সেই লিংকে ক্লিক করে যদি পণ্যটি ক্রয় করে তাহলে তার থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ কিছু টাকা আপনি কমিশন হিসেবে পাবেন।

অর্থাৎ এতে কোম্পানির লাভের সাথে সাথে আপনারও কিছু টাকা ইনকাম হবে। তবে এইগুলি করার জন্য আপনার ভিডিও কন্টেনের এডিট কোয়ালিটি প্রফেশনাল টাইপের হওয়া দরকার। তাই শুধুমাত্র আপনার ভিডিওটি ভালো হলে চলবে না, বরং সেই সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণে মেনশন ট্রাফিক যথাযথ থাকতে হবে। এর কারণ হচ্ছে দর্শকদের কাছে যেন আপনার ভিডিওটি আকর্ষণীয় মনে হয়। এর পাশাপাশি কিন্তু আপনার চ্যানেলের ভিউয়ার্স বাড়তে থাকবে।

ইউটিউব ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখি আয় করুন:

বর্তমানে এখন প্রায় সকল ইউটিউবাররা ভিডিওর মাঝে মাঝে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অনেক অর্থ উপার্জন করছে। একজন ইউটিউবার হিসেবে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা আয় করা একটি প্রাথমিক উপায়। এমন অনেক ইউটিউবার রয়েছে যারা বিভিন্ন ভিডিওর শুরুতে বিজ্ঞাপন দেখে থাকেন আর সেই বিজ্ঞাপন থেকে তারা ইনকাম করে থাকে। যেহেতু ইউটিউবে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অর্থ আয় করা হয়ে থাকে, তাই এই উপায়কে একটি প্রাথমিক পদ্ধতি বলা হয়ে থাকে। আপনি যদি মনে করে থাকেন যে আমি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে তাতে ভিডিও আপলোড করে বিজ্ঞাপন দিয়ে টাকা আয় করব। তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন। কারণ আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল দাঁড় করাতে হলে প্রচুর পরিমাণে স্ট্রাগল এবং কষ্ট করতে হবে। আপনাকে কষ্ট করে নিজে ভিডিও তৈরি করতে হবে এবং সেই কন্টেন্ট গুলি নিয়মিত ইউটিউবে আপলোড করতে হবে।

একপর্যায়ে যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলের নির্দিষ্ট গোল পূরণ হয়ে যাবে। তখন আপনি মনিটাইজেশন করার জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। এবং তারপর থেকে আপনার ভিডিওতে আপনি বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন। আপনি যদি এটি সহজ উপায় বলে মনে করেন তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন। আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল দাঁড় করাতে হলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে, তাহলে আপনি ইউটিউবে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য কি কি প্রয়োজন

আপনাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছে যারা প্রশ্ন করে থাকেন যে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কি কি জিনিসের প্রয়োজন হয়। মূলত ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য একটি জিমেইলের প্রয়োজন হয়। আপনার যদি একটি জিমেইল থাকে তাহলে আপনি খুব সহজেই ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন। এছাড়াও আরো কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হয়, একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য। আসুন তাহলে ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য কি কি প্রয়োজন হয় তা সম্পর্কে জেনে নেই।

• প্রথমত youtube চ্যানেল খোলার জন্য আপনার মোবাইলে অথবা ডেস্কটপে ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে।
• একটি গুগল অ্যাকাউন্ট কিংবা একটি জিমেইল একাউন্ট থাকতে হবে।
• এছাড়াও একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য আপনাকে একটি মোবাইল নাম্বার দিতে হবে।

ইউটিউব চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম

• প্রথমেই আপনাকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের প্রোফাইলে আইকনে ক্লিক করতে হবে।তারপরে সেখানে থাকা ,,,youtube studio,,, অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে।
• ,,,youtube studio,,, এই অপশনটিতে ক্লিক করার পর দেখবেন আপনার স্কিনে নতুন একটি পেজ চলে আসবে। সেখানে কিছু অপশন আসবে একদম শেষের দিকে, আপনি শেষের দিকের ,,settings,, অপশনটিতে ক্লিক করুন।
• ,settings,, অপশনটিতে ক্লিক করার পর, আপনার সামনে দেখবেন একটি পেজ ওপেন হবে। আর সেখান থেকে আপনি ,,,channel,,, অপশনটিতে ক্লিক করুন।
• এবার  ,,,channel,,, অপশনটিতে ক্লিক করার পর, আপনার স্কিনে নতুন একটি ট্যাব ওপেন হবে।আর ওখান থেকে আপনি ,,,feature eligibility,,, অপশনটিতে ক্লিক করুন।
• ,,,feature eligibility,,, অপশনটিতে ক্লিক করার পর, আপনি ,,,verify phone number,,, নামক একটি অপশন পাবেন, সেখানে ক্লিক করুন।
• এবার আপনার স্ক্রিনে যে পেজটি ওপেন হবে সেই পেজটিতে বেশ কিছু অপশন পাবেন।
• সেখানে থাকা ,,,,how should we deliver the verification code to you,,,, এই অপশনটিতে tell me the verification code,,, লেখাটি সিলেক্ট করুন।
• এরপর ,,select your country,,, এই অপশনটিতে আপনি আপনার দেশের নাম সিলেক্ট করুন।
•  এরপর ,,,what is your phone number,,,, এই অপশনটিতে আপনি আপনার একটি অ্যাক্টিভ থাকা সিমের নাম্বার সেট করুন।
• এরপর আপনি ,,,Get Code,,, এই অপশনটিতে চাপ দিন।
• এরপর কিছু সময়ের মধ্যেই দেখবেন যে আপনি যে ফোন নাম্বারটি ভেরিফাই করার জন্য দিয়েছিলেন, সেই ফোন নাম্বারে ৬ ডিজিটের একটি কোড চলে আসবে।
• পরবর্তী পেজে আপনি দেখবেন যে ,,,,enter your 6-digit verification code,,,, নামক একটি অপশন রয়েছে, সেখানে আপনি আপনার ফোনে আসা ৬ ডিজিটের ভেরিফিকেশন কোডটি লিখে দিবেন। তারপর আপনি ,,,submit,,,নামক অপশনটিতে ক্লিক করে দিবেন।

ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়

আপনি যদি ইউটিউব থেকে আয় করার পর টাকা তুলতে চান তাহলে আপনার যে google এডসেন্স একাউন্ট রয়েছে তার মাধ্যমে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা তুলতে পারবেন। কিন্তু আপনার যদি google এডসেন্স না থাকে তাহলে আপনি কোন ভাবেই ইউটিউব থেকে টাকা তুলতে পারবেন না। সাধারণত ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা তোলার কিছু নিয়ম রয়েছে আর আপনি যদি সেই নিয়ম গুলো না মেনে ইউটিউব থেকে টাকা তুলতে চান তাহলে আপনি কখনোই ইউটিউব থেকে টাকা উঠাতে পারবেন না। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক যে ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় গুলো কি।

আরও পড়ুন: মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার উপায় ২০২৩- মোবাইল দিয়ে অনলাইন ইনকাম করার ৫ টি ওয়েবসাইট

• আপনি যদি ইউটিউব থেকে টাকা উঠাতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে ইউটিউবে গিয়ে একটি গোল পূরণ করতে হবে। আর সেটি আপনাকে করতে হবে আপনার চ্যানেলের মনিটাইজেশন পাওয়ার পর আর এটা করার পর আপনার google এডসেন্স একাউন্টে ৫ থেকে ১০ ডলার জমা হয়ে যাবে। আর এটি যদি হয়ে গিয়ে থাকে তাহলে গুগল কর্তৃপক্ষ আপনাকে পোস্ট অফিসের মাধ্যমে একটি চিঠি পাঠিয়ে দিবে।
• সেই চিঠির ভেতর আপনার গুগল একাউন্টের এডসেন্স ভেরিফিকেশন করার জন্য একটি পিন কোড দেওয়া থাকবে। আর এই পিন কোডটি দিয়ে আপনি আপনার একাউন্টটি ভেরিফাই করতে পারবেন। তারপর আপনি এই এডসেন্স একাউন্টে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সংযোগ করতে পারবেন। তারপরেই google এডসেন্স একাউন্টে আস্তে আস্তে আপনাকে ১০০ ডলার জমা করতে হবে। তারপর গুগল নিজেই অটোমেটিক ভাবে আপনাকে আপনার ওই ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দিবে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেলের মূল আলোচক বিষয় হলো ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম এবং ইউটিউব থেকে আয় করার পদ্ধতি সম্পর্কে। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি নিশ্চয়ই এই বিষয়গুলি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পেরেছে। এছাড়াও আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা ইউটিউব কি, ইউটিউব চ্যানেল কত ধরনের, ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য কি কি প্রয়োজন, youtube চ্যানেল ভেরিফাই করার নিয়ম, ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়, ইত্যাদি এই বিষয়গুলো সম্পর্কেও আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আশা করছি এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আপনি যদি পড়ালেখা করা সত্ত্বেও বেকার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি চাইলে একটি প্রফেশনাল youtube চ্যানেল খুলে ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম ২০২৪ - ইউটিউব থেকে আয় করার ৩টি পদ্ধতি,,,, আজকের এই পোস্ট সম্পর্কে আপনার যদি আরো কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। এরকম বিষয়ে আরো নিত্যনতুন তথ্য পেতে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ফলো করুন। এতক্ষণ সময় দিয়ে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।