শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার | বাচ্চাদের জন্য সেরা শীতকালীন খাবার
বাচ্চাদের বদ নজর থেকে বাঁচার উপায় | বদ নজর থেকে বাঁচার দোয়াশীতের সময় শিশুদের বিশেষ যত্ন করার দরকার রয়েছে। তা না হলে ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শুধু গরম জামা কাপড় পরিয়ে রাখা এটা কোন সমাধান নয়। শিশুদের খাবারের ব্যাপারেও সমানভাবে গুরুত্ব দিতে হবে। শিশুর শরীরের জন্য পুষ্টিকর খাবার গুলোর মধ্যে শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার সম্পর্কে আপনি কি জানেন। শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার সম্পর্কে আপনি যদি না জেনে থাকেন। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। কারণ আজকে আমরা শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার এবং বাচ্চাদের জন্য সেরা শীতকালীন খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে চলেছি।
চলুন তাহলে আর বেশি দেরি না করে শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার এবং বাচ্চাদের জন্য সেরা শীতকালীন খাবার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। এখন আপনারা যারা এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চান, তারা অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
সূচিপত্র: শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার | বাচ্চাদের জন্য সেরা শীতকালীন খাবার
- ভূমিকা
- শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার
- ২ বছরের শিশুর খাবার তালিকা
- ৬ মাসের শিশুর বিকাশ
- ৭ মাসের শিশুর খাবার তালিকা
- স্বাস্থ্যের জন্য কোন ফল ভালো
- শীতকালে বাচ্চাদের জন্য কোন ফল খাওয়া উচিত
- শেষ কথা
ভূমিকা
সাধারণত শীতের সময় বাচ্চাদের বিশেষ যত্ন করা দরকার। কারণ এই সময় তাদের ঠান্ডা লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। শুধু গরম জামাকাপড় পরিয়ে রাখা কোন সমাধান নয়। তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারেও সমানভাবে গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ এই সময় তাদের এমন কোন খাওয়ার দিতে হবে, যাতে তাদের শরীরকে ভেতর থেকে গরম রাখে। তাহলে শিশুরাও রোগের হাত থেকে দূরে থাকবে।
আপনার শিশুর বয়স কত মাস বা বছর কত সেটার উপর ভিত্তি করে আপনি একটা খাবার তালিকা তৈরি করুন। আর সেই তালিকা অনুযায়ী আপনি আপনার বাচ্চার শরীরের সুস্থতা ও খাওয়া-দাওয়ার যত্ন নিন। এতে করে আপনার বাচ্চা সঠিক মাত্রাই পুষ্টি পাবে এবং বাচ্চার বুদ্ধি এবং বৃদ্ধিতেও বিশেষভাবে সহায়তা হবে। এই মরশুমে কি কি খেলে শিশুরা ভালো থাকবে সে সম্পর্কে আজকে আপনাদের জানাবো। চলুন তাহলে মূল আলোচনাগুলো শুরু করা যাক।
শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার
শীতকালে বড়দের মতো শিশুরাও কাবু হয়ে পড়ে। এই সময়টা শিশুর শরীর ও স্বাস্থ্যের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। তাই শীতে আপনার ছোট শিশুর খাদ্যের তালিকায় বিশেষ কয়েকটি খাবার রাখুন। কারণ শীতকাল মানেই নানা অসুখ-বিসুখের সময়। তাই জেনে নিন শীতে কোন কোন খাবারগুলো শিশুকে দিতে হবে। শীতের শিশুর যত্নে ১০ খাবার নিচে আলোচনা করা হলো।
সবুজ শাকসবজি: শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবারের মধ্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে শাকসবজি। পালং শাক শিশুর শরীরের জন্য খুব উপকারী। এছাড়াও লাল শাক, মেথি শাক, কলমি শাক সহ আরো অনেক শাকসবজি থাকে। বাজারে পুষ্টিকর খাবার হিসেবে এসব শাকসবজির কথা বলেছেন চিকিৎসকরা। শীতকালের মৌসুমে শাকসবজি শিশুর ডায়েটে থাকলে শিশুর স্বাস্থ্য থাকবে তরতাজা।
দুধ: শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবারের মধ্যে প্রধান খাবার হচ্ছে দুধ। শীতকালে শিশুর যত্নে এক গ্লাস গরম দুধের কোন বিকল্প হয় না। দুধের মধ্যে থাকা পুষ্টিকর উপাদান শুধু শিশুই নয় বরং সব বয়সের মানুষের জন্যই উপযোগী।
মিষ্টি আলু: শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার মধ্য একটি খাবার হচ্ছে মিষ্টি আলু। কারণ মিষ্টি আলুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, আর এই ভিটামিন এ যুক্ত খাবার কে খুব জরুরী খাবার বলে মনে করা হয়। এ খাবার সুস্বাদু হওয়ার ফলে শিশুর খেতে কোন সমস্যা হয় না।
আমলকি: আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। শীতকালে খাবারের তালিকার মধ্যে সবচেয়ে পুষ্টিযুক্ত খাবার গুলো হচ্ছে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার। তাই শিশুকে শীতের সময় আমলকি খেতে দিন।
আরও পড়ুন: প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে লম্বা হওয়া যায় - কি ঔষধ খেলে লম্বা হওয়া যায়
বাদাম: সাধারণত বাদাম শিশুর শরীরের জন্য খুবই উপযোগী একটি খাবার। কারণ কাজু বাদাম, আখরোট, আমন্ড ইত্যাদি বাদামের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ। যা শীতকালে শিশুর শরীরকে বিশেষভাবে রক্ষা করতে পারে। এছাড়াও বাদাম খেলে শিশুর স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
ডিম: শীতের সময় শিশুর শরীরের জন্য ডিম খুব উপযোগী একটি খাবার। কারণ ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি, জিংক, ভিটামিন ই প্রভুতি যা শিশুর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষভাবে কাজ করে। তাছাড়াও ডিমে থাকা প্রোটিন শিশুর এনার্জি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
খেজুর: খেজুর শুধু একজন শিশুর জন্য নয় বরং সব ধরনের বয়সের মানুষের জন্যই খুবই উপযোগী। কারণ খেজুরের রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন ও খনিজ যা ঠান্ডার সময় বাচ্চাদের উষ্ণ রাখতে সহায়তা করে।
গুড়: শীতের সময় গুড় খাওয়া ভালো। শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবারে মধ্য গুড়ের উপকারিতাও কম নয়। শীতের সময় শিশুদের সর্দি কাশি হলে আদার সাথে গুড় মিশিয়ে খেলে শিশু আরাম পাবে। সাধারণত চিনির থেকে গুড় বেশি পুষ্টিকর হয়ে থাকে। তাই যে কোন মিষ্টি খাবারে চিনির পরিবর্তে গুড় ব্যবহার করা উচিত।
আঁশজাতীয় খাবার: শিশুর শরীরের ভারসাম্য রক্ষার জন্য শিশুকে আঁশজাতীয় খাবার খাওয়াতে পারেন। আঁশজাতীয় খাবার শিশুর শরীরে ক্যালরির ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ঠান্ডা থেকে রক্ষা করে। আঁশজাতীয় খাবারের মধ্য নাশপাতি, মিষ্টি আলু, বেদানা ইত্যাদি এসব খাবার খাওয়াতে পারেন।
২ বছরের শিশুর খাবার তালিকা
২ বছরের উপরে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে একটি ডায়েট চার্ট অনুসরণ করা খুব জরুরী। আপনার ২ বছরের বাচ্চার খাবার তালিকা ও শারীরিক সুস্থতার সুবিধার্থে একটি তালিকা নিচে তুলে ধরা হলো। চলুন তাহলে ২ বছরের শিশুর খাবার তালিকা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
- প্রথমত সকল প্রকার সবুজ শাকসবজি বেশি বেশি শিশুকে খাওয়াতে হয়।
- সাধারণত ২ বছরের শিশুর খাবার তালিকায় ঘি ও মাখন থাকা খুবই জরুরী।
- দুধের সাথে মধু বা বিভিন্ন ধরনের বাদাম মিশিয়ে খাওয়াতে হবে।
- সকাল দশটার মধ্যে শিশুকে কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করাতে হবে।
- মুসুরের ডাল ও মুগ ডাল শিশুকে অবশ্যই খেতে দিতে হবে।
- এছাড়াও ২ বছরের বাচ্চার খাবার তালিকায় লেবু বা অন্যান্য ফলমূল দৈনিক একটি করে খেতে দিতে হবে।
- আপনার শিশুকে তরল খাবার খাওয়ানোর থেকে শক্ত খাবার খাওয়ানোর দিকে বেশি জোর দিতে হবে।
- গরু ও মুরগির কলিজা সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন শিশুকে খাওয়াতে হবে।
- যে কোন খাবার রান্নার সময় তেল ও চিনি বেশি দিবেন না।
- আপনার বাচ্চা পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাচ্ছে কিনা সেই দিকে আপনাকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
- আপনার শিশুকে নিয়মিত খেলাধুলা করতে দিতে হবে।
- এছাড়াও যে সকল সবুজ শাকসবজি রয়েছে, যেমন: ফুলকপি, পালং শাক, পুঁইশাক, মিষ্টি আলো, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, আলু, মটরশুঁটি, গাজর ইত্যাদি এ সকল সবুজ শাকসবজি একজন ২ বছরের শিশুর খাবার তালিকায় থাকা অতি আবশ্যক।
৬ মাসের শিশুর বিকাশ
সাধারণত শীতের সময় একজন শিশুর মস্তিষ্ক খুব দ্রুত বিকশিত হয়। এই সময় শিশুর সাথে কথা বলা ও সময় কাটানো এবং শিশুকে নানা ধরনের কথা শিখাতে সহায়তা করে। তাই এই সময় আপনার সন্তানের সাথে আপনাকে বেশি বেশি সময় কাটাতে হবে। আপনার বাচ্চা কি শিখলো তার ক্রিয়া-কলাপের মধ্যে লক্ষ্য করুন। এতে আপনার ৬ মাসের শিশুর বিকাশ ঘটেছে কিনা সেই সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে। আপনার ৬ মাসের শিশুর বিকাশ হয়েছে কিনা এবং কতটুকু হয়েছে সেটা বোঝার উপায় হল।
- শিশু নিজের নাম শুনে সারা দিবে।
- যেকোনো কিছু দেখার কৌতুহল প্রকাশ করবে।
- শিশু সামনে খেলনা দেখলে খুশি হবে এবং হাত পা নাড়িয়ে সেটাকে নেওয়ার চেষ্টা করবে।
- হেলান না দিয়ে বসতে পারবে।
- শিশু তার পরিচিত মুখ গুলোকে দেখলে চিনতে পারবে।
- শুয়ে না থেকে উঠে বসার চেষ্টা করবে।
৭ মাসের শিশুর খাবার তালিকা
সাধারণত ৭ মাসের শিশুর খাবার তালিকা তৈরি করতে একজন মাকে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। তারপর ৭ মাসের শিশুর খাবার তালিকা তৈরি করতে হবে। কারণ এই সময় একজন বাচ্চার দ্রুতগতিতে বুদ্ধির বিকাশ ঘটে। তাই এই সময় বাচ্চাকে সব ধরনের পুষ্টিকর খাবার খাওয়ানো অত্যন্ত প্রয়োজন। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক ৭ মাসের শিশুর খাদ্য তালিকা কি কি থাকা অবশ্যক।
সবজি: সবুজ শাকসবজির মধ্যে রয়েছে। মটরশুটি, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, মিষ্টি আলু, টমেটো, আলু, ফুলকপি, পালং শাক, সবজির ভর্তা ইত্যাদি, একজন বাচ্চাকে এই সময় এই খাবারগুলো খাওয়াতে পারেন। এছাড়াও স্যুপের মধ্যে চটকেও খাওয়াতে পারেন।
ভাত: ৭ মাসের শিশুর খাবার তালিকার মধ্যে ভাত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। শিশুকে সবজি অথবা মাছের সাথে একটু পানি দিয়ে নরম করে ভাত মাখিয়ে খাওয়াতে হবে।
সুজি: ৭ মাসের শিশুর খাবার তালিকায় সুজি অবশ্যই থাকতে হবে। কারণ সুজি নরম ও পাতলা হয়ে থাকে, আর এই কারণে বাচ্চারা সহজেই খেতে পারে এবং হজমও করতে পারে।
ডাল: ৭ মাসের শিশুকে ডাল খাওয়াতে পারেন। ডালের মধ্যে রয়েছে মুগের ডাল, মুশুরের ডাল। সেদ্ধ ডালের পানি একজন ৭ মাসের বাচ্চার জন্য খুবই উপকারী।
মুড়ি: ৭ মাসের শিশুকে শুকনো মুড়ি খাওয়ানো ঠিক নয়। কারণ শুকনো মুড়ি বাচ্চার গলায় আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই বাচ্চাকে শুকনো মুড়ি খাওয়ানোর সময় দুধ অথবা চায়ের সাথে খাওয়াতে পারেন।
আরও পড়ুন: সকালে খালি পেটে পানি পানের ৭ টি উপকারিতা - অতিরিক্ত পানি পান করলে কি হয়
সাবুদানা: ৭ মাসের শিশুকে সাবুদানা খাওয়ানো খুবই ভালো।
ফলমূল: ৭ মাসের শিশুকে ফলমূল খাওয়ানো অবশ্যক। ফলমূল এর মধ্যে রয়েছে আপেল, নাশপাতি, কলা, তরমুজ, খেজুর, কমলা লেবু, আম, পেঁপে ইত্যাদি।
বার্লি: ৭ মাসের শিশুর জন্য বার্লি একটি পুষ্টিকর খাবার।
সুতরাং একটি ৭ মাসের শিশুর খাবার তালিকায় এই খাবারগুলো থাকা অনিবার্য।
স্বাস্থ্যের জন্য কোন ফল ভালো
স্বাস্থ্যকর ফলের মধ্যে অনেক রকম ফল রয়েছে, যেগুলো খেলে শরীরে অনেক উপকার হয়। ভালো পছন্দের মধ্যে রয়েছে আপেল, কলা, কমলা, তবে বেছে নেওয়ার মতো আরো অনেক ফল রয়েছে। আর এই ফলগুলি প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ গুলির একটি দুর্দান্ত উৎস। এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার রয়েছে। তাই এই ফলগুলি খুবই স্বাস্থ্যকর। এছাড়াও এই ফলগুলিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা একজন শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো।
শীতকালে বাচ্চাদের জন্য কোন ফল খাওয়া উচিত
আপনার বাচ্চাকে বুকের দুধ বা আয়রন সমৃদ্ধ ফর্মুলার সাথে একটি পাকা নাশপাতি, কালে এবং পাকা কলার মত মৌসুমী জিনিস গুলি মিশ্রিত করুন। নাশপাতি এবং কলা আপনার শিশুকে মসৃণ ভাবে মল করতে সাহায্য করার জন্য ফাইবার সরবরাহ করে। এবং আপনার শিশুকে স্বাস্থ্যকর রক্তচাপ এবং তরল ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। কারণ উভয়ই পটাশিয়ামে পূর্ণ রয়েছে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আশা করি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার এবং বাচ্চাদের জন্য সেরা শীতকালীন খাবার সম্পর্কে জানিয়েছি। এছাড়াও কত মাসের বা কত বছরের বাচ্চাকে কি কি খাবার খাওয়ানো উচিত বা তার তালিকা কি কি খাবার থাকা উচিত এই সমস্ত বিষয় সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, আজকের এই আর্টিকেলে। আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনার অনেক ভালো লাগবে। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি বিন্দুমাত্র উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও শীতে শিশুর যত্নে ১০ খাবার সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন।
আরও পড়ুন: শীতকালে খেজুরের রস খাওয়ার উপকারিতা ও খেজুরের রসের পুষ্টিগুণ
আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন। আপনার মূল্যবান মতামত অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে শেয়ার করবেন। এমনই গুরুত্বপূর্ণ ও তথ্যমূলক আর্টিকেল প্রতিদিন পেতে সব সময় আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখবেন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শাকিল বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url