শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা | শীতে দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে যেসব উপকার
মধু খাওয়ার উপকারিতা এবং সঠিক নিয়মএই শীতে আমরা অনেকেই শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি। তাই আমাদের শরীরের সুস্থতার কথা চিন্তা করে আজকে আমরা এই পোস্টে শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং শীতে দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে যেসব উপকার হয়, সে সম্পর্কে আপনাদের কিছু তথ্য জানাতে চাই। কমবেশি আমরা অনেকেই ঘি খেতে পছন্দ করি। বিশেষ করে যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে এবং যারা মেদ নিয়ে ভুগছেন। তারা ঘি খাওয়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকুন। আপনাদের সুবিধার্থে আজকে আমরা শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং শীতে দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে যেসব উপকার হবে, সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।
চলুন তাহলে আর বেশি দেরি না করে শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং শীতে দুধে ঘি-মিশিয়ে খেলে যেসব উপকার হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক। আপনারা যারা এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে চান। তারা অবশ্যই আমাদের পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
সূচিপত্র: শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা | শীতে দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে যেসব উপকার
- ভূমিকা
- শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা
- শীতে ঘি খাওয়ার অপকারিতা
- শীতে দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে যেসব উপকার
- প্রতিদিন সকালে ঘি খাওয়ার উপকারিতা
- শীতে চুলের যত্নে ঘি
- ঘিতে কি কি পুষ্টি রয়েছে
- শেষ কথা
ভূমিকা
বাঙালিরা গরম ভাতের সাথে ঘি খেতে খুবই পছন্দ করে। গরম ধোয়া ওঠা ভাতে ঘি পেলে আর কিছুই লাগে না। এছাড়াও অনেকের মুখেই শোনা যায়, যে ঘি খেলে বুদ্ধি বাড়ে। আর এই ঘি এর অনেক উপকারিতা রয়েছে। চিকিৎসকের মতে শীতকালে ঘি খাওয়া উপযুক্ত সময়। শীতকালে যেমন খাওয়া-দাওয়া বেশি হয়, তেমনি হজম শক্তি কমে যায়। যেহেতু তুলনামূলকভাবে শীতকালে পানি পান কম করা হয়। ফলে হজম শক্তির সমস্যা বাড়ে। আর এর কারণে অনেকের কোষ্ঠকাঠিন্য বেড়ে যায়। তাই এই শীতকালে ঘি খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে, তেমনি এর অপকারিতা ও রয়েছে। তাই আমাদের এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। তাহলে চলুন শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য গুলো জেনে নিন।
শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা
আমরা বাঙালিরা ঘি খেতে অনেক পছন্দ করি। গরম ভাতের সাথে ঘি হলে আর কিছুই চায় না। চিকিৎসকের মতে শীতকালে ঘি খাওয়ার উপযুক্ত সময়। আজকে আমরা এই অংশে ঘি খাওয়ার যত উপকারিতা রয়েছে সে সম্পর্কে আপনাদের জানাবো। চলুন তাহলে ঘি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্যগুলো জেনে নেওয়া যাক।
- ঘিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ উপাদান রয়েছে। যা আমাদের শরীরের অন্যান্য খাবার থেকে ভিটামিন ও মিনারেল সংগ্রহ করে ইমিউন সিস্টেম বজায় রাখে।
- শীতকালে প্রায় আমাদের সকলেরই ঠোঁট ফাটে, আর এই সমস্যাই আমরা অনেকেই ভুগে থাকি। ঠোঁটের জন্য ঘি একটি মহা ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক ফোঁটা ঘি ঠোটে মালিশ করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
- নিয়মিত ঘি খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়, এবং মানসিক চাপ দূর হয়। এছাড়াও নিয়মিত ঘি খেলে চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি পায়।
- নিয়মিত ঘি খেলে মস্তিষ্ক সুরক্ষা থাকে এবং জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। এটির জন্য ঘি বিশেষ উপকারী।
- আমাদের শরীরের হাড় গঠনের জন্য বিয়ের ঘি এর ভূমিকা অনেক।
- ঘি শীতকালে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। শীতকালে বিশেষ করে আমাদের সকলের ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ থাকে। শুষ্ক ত্বকের জন্য ঘি খুবই কার্যকরী একটি উপাদান।
- আমরা ভাতের সঙ্গে ঘি খেতে পছন্দ করে থাকি। ঘি খাওয়ার পাশাপাশি আপনার ত্বকে একফোঁটা ঘি পুরো মুখে মালিশ করে নিলে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে পাবেন। কারণ ঘিতে রয়েছে ভিটামিন E ও K যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
- আমরা অনেকে আছি যারা প্রতিদিন কোন না কোন কাজ করে থাকি। আর এ কাজগুলো করতে গিয়ে কাজের চাপে ক্লান্ত হয়ে চোখের নিচে কালো দাগ ফেলে দিই। আর এই দাগ দূর করতে কয়েক ফোটা ঘি আপনার চোখে মালিশ করে নেবেন। দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি ভালো ফল পাবেন।
- এছাড়াও ঘি আমাদের শরীরের বিভিন্ন ক্ষয় শুকিয়ে সারিয়ে তুলতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
শীতে ঘি খাওয়ার অপকারিতা
আমরা সকলেই জানি যে ঘি একটি উপকারী উপাদান। সাধারণত শীতকালে ঘি খেলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, এবং সর্দি কাশি ও বিভিন্ন অসুখ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ঘি খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি এর অনেক অপকারিতা রয়েছে। তাই আমাদের ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। কারণ প্রত্যেকটি খাবারের ভালো মন্দ দিক রয়েছে। প্রতিটা খাবার আমরা নিয়ম মেনে যদি খাই, তাহলে অবশ্যই আমরা ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে পারব। চলুন তাহলে শীতে ঘি খাওয়ার অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
- ঘি একটি চর্বিযুক্ত খাবার। তাই যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন এবং যারা হার্টের সমস্যায় ভুগছেন। তারা ঘি খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
- হাড়ের সমস্যা থাকলে ঘী খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এছাড়াও যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে, তারা ঘি খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
- অতিরিক্ত ঘি খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। কারণ অতিরিক্ত ঘি খেলে শরীরের ক্যলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক রোগী এবং হৃদরোগের রোগীদের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
- নিয়ম মেনে ঘি না খেলে শরীরের চর্বি জমে যেতে পারে। ফলে আপনার ওজন বৃদ্ধি হতে পারে এবং এর কারণে আপনার শরীরে নানা রকম রোগের সৃষ্টি হতে পারে।
- এছাড়াও অতিরিক্ত ঘি খেলে আপনার পেটে অনেক সমস্যা হতে পারে। যেমন: হজমের সমস্যা, পেট ফোলা ইত্যাদি আবার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাও হতে পারে।
শীতে দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে যেসব উপকার
শীতকালে যেমন খাওয়া-দাওয়া বেশি হয়, ঠিক তেমনি হজম শক্তি কমে যায়। যেহেতু তুলনামূলকভাবে শীতকালে পানি কম খাওয়া হয়। ফলে হজমের সমস্যা বাড়ে। এর কারণে অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্য বেড়ে যায়। সারা বছরের তুলনায় হজম কোষ্ঠকাঠিন্য বেড়ে যায়। তবে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ডায়েটে ঘরোয়া কয়েকটি খাবার রাখলে হয়তো এ সমস্যার সমাধান হতে পারে। যেমন:
- আপনি রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধে এক চামচ ঘি মিশিয়ে খাবেন। এতে করে আপনার অন্তে জমে থাকা মল নরম হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়।
- আমলকির রস পেটের ভিতর থাকা বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারে। সকালে খালি পেটে আমলকির রস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে।
- এই শীতের রাতে খাবারের জন্য আপনাকে খাওয়ার টেবিলে ভেজিটেবল স্যুপ রাখতে হবে।কারণ সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যা আপনার হজম শক্তি উন্নত করে। এছাড়াও এটি রোজ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে।
- পেঁপেতে পাইপেইন নামক এনজাইম রয়েছে। যা আমাদের হজম শক্তি উন্নত করে এবং হজম স্বাভাবিক হলে কোষ্ঠকাঠিন্যের অনেকটা উপশম পাওয়া যায়। এছাড়াও রোজ আপনি যদি ডায়েটে পেঁপে রাখেন, তাহলে আপনি ফিজারের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
- এছাড়াও আপনি প্রতিদিন সকালে খেজুর খেতে পারেন। কারণ খেজুরের প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য অত্যন্ত ভালো। তাই প্রতিদিন অন্তত সকালে ২টি করে খেজুর খেতে হবে।
প্রতিদিন সকালে ঘি খাওয়ার উপকারিতা
আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আমরা সকালে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার খায়। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না যে প্রতিদিন সকালে ঘি খেলে কি হয়। চলুন তাহলে প্রতিদিন সকালে ঘি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি: ঘি খেলে মস্তিষ্কের বৃদ্ধি ঘটে। এছাড়াও ঘি খেলে নার্ভের কর্ম ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। কারণ ঘিতে রয়েছে ওমাগা ৬ ও ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। যা আমাদের মস্তিষ্ককে সচল রাখতে সাহায্য করে।
হজম শক্তির উন্নতি ঘটে: ঘি হজম শক্তি ক্ষমতার উন্নতি ঘটাতে খুবই উপকারী। এছাড়াও এর পাশাপাশি স্টমাক এসিডের ক্ষরণ বাড়াতে ঘি বিশেষ ভূমিকা রাখে। যার ফলে বদ হজম ও গ্যাস্ট্রিকের মতো সমস্যা দূর হয়। এবং রিচ জাতীয় খাবার দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে।
দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি: ঘি শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে সহায়ক। শীতে ঘি খাওয়ার অনেক উপকার রয়েছে। ঘি ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন রোগ থেকে আমাদের রেহাই দিতে পারে। তাই শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ঘি বিশেষ উপকারী।
এলার্জির ঘাটতি পূরণ: ঘি আমাদের শরীরের এলার্জির ঘাটতি দূর করতে এবং শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। কারণ ঘিতে রয়েছে উপকারি ফ্যাটি অ্যাসিড।
শীতে চুলের যত্নে ঘি
খাবারের স্বাদ বাড়ানো থেকে শুরু করে মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রেও ঘি বিশেষ কার্যকরী। শীতকালে চুলের যত্নে ঘি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। রূপচর্চার ক্ষেত্রে মেয়েরা বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করে। তবে এগুলোর মধ্যে কিছু প্রসাধনী রয়েছে যেগুলোর সাইডএফেক্ট থাকে। কিন্তু চুলের যত্নে ঘি খুবই কার্যকরী। এখন আমরা আপনাদেরকে শীতে চুলের যত্নে ঘি সম্পর্কে কিছু টিপস জানাবো।
চুলের দ্রুত বৃদ্ধি: ঘি চুল দ্রুত বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আপনি যদি আপনার চুলকে দ্রুত বৃদ্ধি করতে চান। তাহলে ঘি এর সাথে সমপরিমাণ নারিকেল তেল নিয়ে ঘিয়ের সাথে মিক্স করে হালকা গরম করে মাথায় মাসাজ করে, কিছুক্ষণ পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আরও পড়ুন: কিসমিসের ৩০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা - কিসমিস খাওয়ার নিয়ম
চুলের খুশকি দূর করতে: সাধারণত শীতকালে প্রায় সকলের মাথায় খুশকির সমস্যা দেখা দেয়। আর এই খুশকি থেকে রক্ষা পেতে, আপনি নিয়মিত ঘি এর সাথে লেবু মিশিয়ে হালকা গরম করে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রাখুন। এবার কিছুক্ষণ পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। আপনি দেখবেন আপনার মাথার খুশকি দ্রুত নিষ্পত্তি হয়েছে।
চুলের উজ্জ্বলতা ফেরাতে: আপনার যদি চুল শুষ্ক ও আগা ফাটা থাকে। তাহলে ঘি গরম করে চুলে লাগান। এরপর এক ঘণ্টা পরে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন আপনার চুলের উজ্জ্বলতা ফিরে এসেছে।
রুক্ষ চুলের জন্য: আপনার রুক্ষ চুল নরম করতে ঘি এর সমপরিমাণ অলিভ অয়েল তেল নিয়ে হালকা গরম করে 15 থেকে 20 মিনিট মাথায় মাসাজ করুন। এবার শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন আপনার রুক্ষ চুল নরম হয়ে গিয়েছে। এবং আপনার চুল সুন্দর ও মসৃণ হবে।
ঘিতে কি কি পুষ্টি রয়েছে
প্রাচীনকাল থেকে ঘি আমাদের একটি সুপরিচিত খাবার। খাবারের স্বাদ বাড়াতে আমরা খিচুড়ির সঙ্গে ও গরম ভাতের সঙ্গে ঘি খেয়ে থাকি। তাই ঘি এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে হলে আগে আপনাকে দুধ সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ দুধ দিয়ে ঘি তৈরি হয়। দুধ যেমন আমাদের শরীরে জন্য পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি উপাদান। ঠিক তেমনি দুধ আমাদের মেধা বিকাশ ঘটাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। দুধ দিয়ে নানা রকম পুষ্টিগুণ খাবার তৈরি হয়। এমন কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলো উপাদান আমাদের অনেক পুষ্টিগুণ দিয়ে থাকে। চলুন তাহলে ঘিতে কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে তা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
- অ্যান্টি- অক্সিডেন্ট
- ফ্যাটি অ্যাসিড
- ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড
- ব্যাটারিক অ্যাসিড
- ব্রেন টনিক
- ভিটামিন A
- ভিটামিন D
- ভিটামিন E
- ভিটামিন K
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আপনারা যারা আমাদের পোস্টের সাথে ছিলেন, তারা নিশ্চয়ই শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং শীতে দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে যেসব উপকার পাবেন সেগুলো সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে পেরেছেন। ঘি একটি উপকারী উপাদান। আমরা প্রায় সকলেই ঘি খেতে পছন্দ করি। ঘি আমাদের খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আশা করি শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং শীতে দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে যেসব উপকার হবে সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
এই পোস্টটি পড়ে আপনি যদি বিন্দুমাত্র উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে, তাদেরকেও শীতে ঘি খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত প্রকাশ করে থাকি। এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শাকিল বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url