মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় - মানসিক রোগের ঔষধের নাম
ওসিডি রোগের ঔষধ কতদিন খেতে হয় - ওসিডি থেকে মুক্তির উপায়মানুষ হলো সামাজিক জীব। আর এই জীবন চলার পথে আমাদের অনেক সময় নানা রকম ঘাত- প্রতিঘাত প্রতিকূল, পরিবেশের মোকাবেলা করতে হয়। আর এগুলোর জন্য আমরা অনেক সময় শারীরিক অসুস্থতার পাশাপাশি মানসিকভাবেও অসুস্থ হয়ে পড়ি। তাই আজকে আমরা আপনাদের সুবিধার্থে মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় এবং মানসিক রোগের ঔষধের নাম সম্পর্কে আলোচনা করব।
আপনি যদি মানসিকভাবে কিছুটা অস্বস্তি বোধ করেন। এছাড়াও আপনি যদি মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় খুঁজে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আপনি যদি মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় এবং মানসিক রোগের ঔষধের নাম সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে অবশ্যই পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
সূচিপত্র: মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় - মানসিক রোগের ঔষধের নাম
- ভূমিকা
- মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায়
- মানসিক রোগের ঔষধের নাম
- মানসিক রোগের নাম
- মানসিক রোগের লক্ষণ সমূহ
- মানসিক রোগ কি এবং কেন হয়
- মানসিক রোগ নির্ণয় করতে কতদিন সময় লাগে
- জনসংখ্যার কত শতাংশ মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছে
- মানসিক রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা
- সরকারি পর্যায়ে কোথায় মানসিক রোগের চিকিৎসা পাবেন
- শেষ কথা
ভূমিকা
আমরা সকলেই নিজেদের শারীরিক স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সচেতন হলেও অনেকেই মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে তেমন একটা খেয়াল রাখে না। কিন্তু উভয় ধরনের সুস্থতা আমাদের সবার জন্য অপরিহার্য। তাই আমাদের সবারই একজন স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হিসেবে মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় এবং মানসিক রোগের ঔষধের নাম সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। চলুন তাহলে বেশি দেরি না করে মূল আলোচনাগুলো শুরু করা যাক।
মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায়
মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় আজকের আর্টিকেলটির প্রধান আলোচ্য বিষয়। বর্তমান সময়ে মানসিক রোগের সমস্যাটি অনেক বেশি দেখা যাচ্ছে। এখন মানুষ বিভিন্ন রকম সমস্যায় জর্জরিত হয়ে ধীরে ধীরে মানসিক রোগী হয়ে যাচ্ছে। আর এর জন্য আমাদের মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। প্রথমত মানসিক রোগ থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে চাপমুক্ত থাকতে হবে। মানসিক চাপ থেকে মুক্তির জন্য আপনাকে সবসময় টেনশন ফ্রি থাকতে হবে এবং মনকে ভালো রাখতে হবে। মানসিক রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে আপনাকে বিভিন্ন রকম পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদের এই বিষয়গুলি জানাবো। চলুন তাহলে বেশি দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক যে কোন কোন ধাপ গুলো মেনে চললে মানসিক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: ডায়াবেটিস থেকে মুক্তির ৫ উপায় এবং ডায়াবেটিস এর লক্ষণ
- নিজের মধ্যে সৃজনশীলতা নিয়ে আসার জন্য চেষ্টা করা।
- পুষ্টিকর এবং সুষম খাদ্য প্রতিদিনের খাবারে নিশ্চিত করুন।
- নিয়ম করে কমপক্ষে এক ঘন্টা ব্যায়াম নিশ্চিত করুন
- পাড়া-প্রতিবেশী সহ সকলের সাথে বন্ধুত্ব বজায় রাখুন।
- নিজের পরিবারসহ বন্ধুদের সঙ্গে বেশি সময় দিন।
- রুটিন করে নিয়মমাফিক আপনার জীবন পরিচালনা করার অভ্যাস করুন।
- নিজেকে নিজের ধর্মীয় কাজে মননিবেশ করার চেষ্টা করুন।
- নিজেকে সব সময় কাজের মধ্যে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন।
- আত্মীয়-স্বজনদের সাথে খুব ভালো একটা বন্ধুত্ব তৈরি করার চেষ্টা করুন।
- কোন ধরনের আবেগকে নিজের মধ্যে পুষে না রাখা।
- অতীত কিংবা ভবিষ্যতের চিন্তা ভাবনায় নিজেকে ব্যস্ত না রেখে বর্তমান সময়কে বেশি গুরুত্ব দিন।
- নিয়মিত বন্ধুদের সাথে দর্শনে স্থানগুলিতে ঘুরতে যান। এটা আপনার মন ভালো রাখবে।
- সমস্ত পর্নোগ্রাফি দেখা থেকে বিরত থাকুন।
- এছাড়াও অপ্রয়োজনীয় ঝামেলা যেমন: মারামারি, ঝগড়া বিবাদ, ইত্যাদি থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।
- যেকোনো পরিস্থিতিতে নিজেকে সহজ ভাবে মেনে নিতে হবে।
- একজন অভিজ্ঞ সাইক্রেটিস বা মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শক্রমে নিজের জীবন পরিচালনা করার চেষ্টা করুন। এটি খুবই দরকারী একজন মানসিক রোগীর জন্য।
মূলত এগুলোই হল মোটামুটি মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায়। সঠিক চিকিৎসা এবং উপরের কথাগুলি মেনে চললে অবশ্যই মানসিক রোগ ভালো করা সম্ভব। আশা করছি আপনি মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
মানসিক রোগের ঔষধের নাম
বর্তমানে মানসিক রোগের সমস্যা বেড়েই চলেছে। মানসিক রোগ বেড়ে চলার বিভিন্ন কারণ রয়েছে। বর্তমান সময়ে বিবাহ বিচ্ছেদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সমস্যায় জড়িত হয়ে পড়ে। মানুষ ধীরে ধীরে মানসিক রোগী হয়ে পড়ে। সাধারণত বাজারে মানসিক রোগের বিভিন্ন রকম ওষুধ রয়েছে। যে ওষুধগুলি আপনার জন্য খুবই কার্যকর। এবং আপনাকে মানসিক রোগ থেকে তাড়াতাড়ি মুক্তি দিবে। এরকম কিছু মানসিক রোগের ওষুধের নাম আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব। যেগুলো আপনার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী হবে। চলুন তাহলে মানসিক রোগের ওষুধের নাম গুলো জানা যাক।
- রেসিডন ২ এমজি (Residon 2 Mg)
- চিয়ার ৫০ এমজি (Cher 50 Mg)
- রিসডন ৪ এমজি (Risdon 4 Mg)
- কিউপেক্স ২০০ এমজি (Qupex 200 Mg)
- নেক্সিটাল ১০ এমজি (Nexcital 10 Mg)
- ডিপ্রেক্স ৫ এমজি (Deprex 5 Mg)
মানসিক রোগের নাম
মানসিক রোগের নাম সম্পর্কে এখন আমরা জানবো। মানসিক রোগ সম্পর্কে জানতে হলে আপনাকে সর্বপ্রথম জানতে হবে, আসলে কোনগুলো মানসিক রোগের অন্তর্ভুক্ত। এই অংশে আমরা মানসিক রোগের নাম অর্থাৎ মানসিক রোগের মধ্যে কোন গুলো পড়ে এই বিষয়গুলো জানানোর চেষ্টা করব। চলুন তাহলে মানসিক রোগের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক। কোনগুলো মানসিক রোগ সেটি আপনি জানতে পারলে মানসিক রোগের সমাধান দেওয়া সম্ভব। নিচে মানসিক রোগের নামগুলো আলোচনা করা হলো।
- ওসিডি (OCD)
- ফোবিয়া (Phobia)
- প্যানিক অ্যাটাক (Panic Attack)
- কনভাশন ডিসঅর্ডার (Conversion Disorder)
- সাইকোসিস ডিসঅর্ডার (Psychosis Disorder)
- এলিয়েন হ্যান্ড সিনড্রোম (Alien Hand Syndrome)
- প্যারিস সিনড্রোম (Paris Syndrome)
- বোয়ানথ্রপি (Boanthropy)
- অকারণে দুশ্চিন্তা (Worry)
- নিউরোটিক ডিসঅর্ডার (Neurotic Disorder)
- স্ট্যান্ডডাল সিনড্রোম (Stendhal Syndrome)
- অ্যাপোটেমনোফিলিয়া (Apotemnophilia)
- বিষন্নতাবোধ করা (Sadness)
মানসিক রোগের লক্ষণ সমূহ
মানসিক রোগের কারণ বিভিন্ন রকম হতে পারে। এমন কিছু লক্ষণ রয়েছে যে লক্ষণগুলো আপনার মধ্যে দেখলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনি মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। যেটা বোঝা যাবে মানসিক রোগের লক্ষণসমূহ দেখে। অর্থাৎ মানসিক রোগের বিভিন্ন লক্ষণের মধ্য কোনটি আপনার মধ্যে প্রকাশ পায় সেটার উপর ভিত্তি করে মানসিক রোগের চিকিৎসা করা হয়। চলুন তাহলে দেরি না করে মানসিক রোগের লক্ষণসমূহ আসলে কি কি তা সম্পর্কে জানা যাক।
আরও পড়ুন: জন্ডিসের লক্ষণ কি - জন্ডিস হলে কি করবেন
- সাধারণত মানসিক রোগের প্রথম লক্ষণ হচ্ছে মাথা ব্যথা করা।
- হঠাৎ করে বেশি রিয়েক্ট করা বা রেগে যাওয়া।
- নিজের প্রতি যত্ন না নেওয়া।
- ঘুম স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বা কম হওয়া।
- সব সময় বুক ধরফর করা।
- সব সময় ক্ষুধা বা শরীরের ওজন পরিবর্তন।
- নিজের আচরণ দেখে নিজে হাসতে থাকা।
- রেগে গিয়ে বাড়ি ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা।
- বন্ধু-বান্ধবদের সাথে কথাবাত্রা বন্ধ করে দিয়ে সব সময় একা একা থাকা।
- সব সময় দুশ্চিন্তা করা।
- সব সময় নিজেকে অন্যদের থেকে আলাদা রাখা।
- বুকে ব্যথা এবং শ্বাসকষ্ট হওয়া।
- কোন কিছুতে ব্যর্থ হয়ে নিজের ক্ষতি বা আত্মহত্যার চেষ্টা করা।
- সমাজের সকল মানুষের সাথে ভালো সম্পর্ক গুলো বজায় না রাখা।
- এছাড়াও সব সময় মনমরা হয়ে একা এক জায়গায় বসে থাকা।
মানসিক রোগ কি এবং কেন হয়
কোন ব্যক্তির অস্বাভাবিক আচরণ ও জীবন যাপনের চিত্রকে মানসিক রোগ বলে। এক্ষেত্রে মানুষ নানা রকম মানসিক চাপ এবং অস্থিরতাতে ভুগেন এবং বিচলিত হয়ে পড়েন। এটি ঘটে মস্তিষ্কের রোগের কারণে। একজন মানসিক রোগীর নিজের ব্যক্তিগত জীবন এবং পারিবারিক জীবন. পেশাগত জীবন ও সামাজিক জীবন অব্যাহত নয়। মূলত মানসিক রোগীকে ২ ভাগে ভাগ করা যায় যেমন:
- সাইকোসিস
- নিউরোটিক
সাইকোসিস: সাইকোসিস মানসিক রোগ এটি হল সবচেয়ে গুরুতর মানসিক সমস্যা। বাইপোলার মুড ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া ইত্যাদি। সাধারণত এগুলোর কারণে সাইকোসিস মেন্টাল ডিসঅর্ডার হয়ে থাকে।
নিউরোটিক: নিউরোটিক মানসিক রোগ এটি সাধারণত দুশ্চিন্তা, মাদকাসক্তি, প্যানিক, ইন্টারনেট, যৌন সমস্যা, অস্বাভাবিক রাগ ইত্যাদি, এগুলোর কারণে হয়ে থাকে। আর এ ধরনের মানসিক রোগের সংখ্যা তুলনামূলক ভাবে বেশি।
মানসিক রোগ নির্ণয় করতে কতদিন সময় লাগে
মানসিক রোগ, বিষন্নতা এবং উদ্বেগের মত সমস্যার সমাধানের জন্য আপনার জিপি ১থেকে ২টি এপয়েন্টমেন্ট পরে আপনাকে একটি রোগ নির্ণয় দিতে পারে কম। সাধারণত এই সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য আপনাকে একজন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে। নয়তো একজন সাইক্রিয়াটিস্ট এর কাছে রেফার করতে হবে। আর তারা আপনার রোগ নির্ণয় করার আগে আপনাকে দীর্ঘ সময়ের জন্য দেখতে চাইবে। সাধারণত এই রোগ সারতে কিছুটা বেশি পরিমাণে সময় লাগতে পারে।
জনসংখ্যার কত শতাংশ মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছে
জনসংখ্যায় আনুমানিক ২৬ শতাংশ মানুষ মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। আনুমানিক ২৬% আমেরিকাদের বয়স ১৮ এবং তার চেয়ে বেশি থেকে ৪ জনের মধ্যে ১ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ একটি নির্দিষ্ট বছরে একটি নির্ণয়যোগ্য মানসিক ব্যাধিতে ভুগছেন। এরকম অনেক মানুষ রয়েছে যারা একটি নির্দিষ্ট সময়ে একাধিক মানসিক ব্যাধিতে ভোগে। বিশেষ করে হতাশাজনক অসুস্থতাগুলি পার্থক্যের ব্যবহার উদ্বেগেজনিত ব্যাধিগুলির সাথে সহ ঘটতে থাকে। সুতরাং একজন মানুষ যখন একটি নির্দিষ্ট বছরে আসে তখন ওই সময়ে একটি মানুষ একাধিক মানসিক ব্যাধিতে ভোগেন।
মানসিক রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা
সাধারণত মানসিক রোগের চিকিৎসা তুলনামূলক ভাবে বেশি সময় ধরে করতে হয়। বিশেষ করে সিজোফ্রোনিয়া, ডিপ্রেশন, ওসিডি সহ কিছু কিছু রোগের চিকিৎসা দীর্ঘদিন সময় ধরে চালাতে হয়। তাই চিকিৎসকের মতে রোগীকে মাঝে মাঝে চিকিৎসককে দেখাতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া হঠাৎ ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে, ততক্ষণিক হাত পা কাঁপা, লাল পড়া, বমি, ঘাড় বাঁকা হয়ে আসা, ঘুম কমে যাওয়া ইত্যাদি আরো নানা রকমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাছাড়াও ওষুধ বন্ধ দেওয়ার কারণে হঠাৎ করে অসুখের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ মত চিকিৎসা নিলে রোগী অবশ্যই ভালো থাকবেন। এছাড়াও রোগী তার দৈনন্দিন কাজকর্ম, চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য, ইত্যাদি চালাতে সক্ষম হবে।
সরকারি পর্যায়ে কোথায় মানসিক রোগের চিকিৎসা পাবেন
- প্রথমত আপনার নিকটস্থ উপজেলা হাসপাতাল
- মানসিক হাসপাতাল, পাবনা
- মনোরোগ বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা
- মনোরোগ বিভাগ, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ
- মনোরোগ বিভাগ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী
- মনোরোগ বিভাগ, রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রংপুর
- মনোরোগ বিভাগ, শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল
- মনোরোগ বিভাগ, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ফরিদপুর
- মনোরোগ বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, চট্টগ্রাম
- মনোরোগ বিভাগ, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুমিল্লা
- মনোরোগ বিভাগ, বগুড়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বগুড়া
- মনোরোগ বিভাগ, এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট
- মনোরোগ বিভাগ, বি, এস,এম, এম, ইউ, (প্রান্তন পি, জি হাসপাতাল) ঢাকা
- মনোরোগ বিভাগ, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল, ঢাকা
- ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথ শেরে বাংলা নগর, ঢাকা
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আমি আপনাদেরকে আজকে মানসিক রোগ থেকে মুক্তির উপায় এবং মানসিক রোগের ওষুধের নাম সহ মানসিক রোগ সংশ্লিষ্ট আরও যাবতীয় বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনি বিষয়গুলো ভালোমতো বুঝতে পেরেছেন। এই আর্টিকেলটি পরে যদি আপনার কোথাও বুঝতে অসুবিধা হয়। তাহলে অবশ্যই আমাকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আর এই আর্টিকেলটি পরে যদি আপনার বিন্দুমাত্র উপকার হয়ে থাকে। তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে, তাদেরকেও মানসিক রোগ বিষয়ে জানার সুযোগ করে দিন।
আরো বিভিন্ন ধরনের আপডেট খবর সবার আগে পেতে চাইলে আমার এই ওয়েবসাইটটির SHAKIL BD সাথেই থাকুন। তাহলে আজকে আর কথা না বাড়িয়ে আমার এই সংক্ষিপ্ত আলোচনা আজ এখানেই শেষ করেছি। কথা হবে আবার নতুন কোন বিষয় নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন। এই কামনা করি। পাশাপাশি আপনারাও আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি যেন আমার কাঙ্খিত লক্ষ্যের দিকে পৌঁছাতে পারি। এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শাকিল বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url