তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার গুণাগুণ সম্পর্কে জানুন
থানকুনি পাতা খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা | থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়মতুলসী পাতা উপকারী এই কথাটা প্রায় আমাদের সকলেরই জানা। তবে তুলসী পাতা খেলে কোন উপকারগুলো পাওয়া যায়, সেই কথা আমাদের অনেকেই অজানা। এখন আপনারা যারা এই পোস্টটি পড়ছেন, তারা নিশ্চয়ই তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে জানতে চেয়ে গুগলে সার্চ করে আমাদের এই পোস্টটি ওপেন করেছেন। আপনি যদি তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে জানতে চেয়ে এই পোস্টটি ওপেন করে থাকেন, তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ আজকে আমরা এই পোস্টটিতে তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে আলোচনা করব।
চলুন তাহলে বেশি দেরি না করে তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক। আপনারা যারা তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে জানতে চান। তারা অবশ্যই পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
সূচিপত্র: তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার গুণাগুণ
- ভূমিকা
- তুলসী পাতার উপকারিতা
- তুলসী পাতার গুণাগুণ
- তুলসী পাতা খেলে কি হয়
- তুলসী পাতার ঔষধি গুণ
- তুলসী পাতার রসের উপকারিতা
- তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক
- তুলসী পাতা কখন খেতে হয়
- তুলসী পাতার বৈশিষ্ট্য
- শেষ কথা
ভূমিকা
তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার গুনাগুন প্রায় আমাদের সকলেরই জানা। চিকিৎসা ক্ষেত্রে তুলসী পাতার বিশেষ অবদান রয়েছে। সাধারণত তুলসী পাতা আমাদের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দেয়। আর এই তুলসী পাতাকে আমরা ছোটখাটো ঔষধি কাজে লাগাতে পারি। সাধারণত তুলসী পাতা আমাদের বাড়ির আশেপাশেই পাওয়া যায়, যা আমরা অতি সহজেই এই মহা ঔষধি মূল্যবান জিনিস পেয়ে থাকি। তুলসী পাতাতে রয়েছে, অ্যান্টি-ইনফ্লোমেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ইত্যাদি উপাদান। আর এগুলো আমাদের মারাত্মক সব রোগ থেকে মুক্তি দেয়। আসুন তাহলে মূল আলোচনাগুলো সম্পর্কে জেনে নিন।
তুলসী পাতার উপকারিতা
সাধারণত তুলসী পাতার দ্বারা আমরা বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি। কারণ এতে রয়েছে, অ্যান্টি-ইনফ্লোমেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ইত্যাদি উপাদান। যা আমাদের মারাত্মক সব রোগ থেকে মুক্তি দেয়। তুলসী পাতা বিশেষ করে সর্দি কাশি এবং হার্টের অন্যান্য সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকরী। এছাড়াও তুলসী পাতা আমাদের হার্ট অ্যাটাক রক্ত জমাট বাধা রোধ করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আবার তুলসী পাতা আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা যেমন হজম শক্তি, অম্বল, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি দূর করতেও সাহায্য করে। তুলসী পাতা আমাদের কি কি উপকার করে সে সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো।
আরও পড়ুন: ফল খাওয়ার সঠিক সময় কখন
- তুলসী পাতা সর্দি-কাশি ভালো করতে সাহায্য করে
- তুলসী পাতা হার্টের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে
- তুলসী পাতা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
- পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে
- ত্বক পরিষ্কার রাখে
- তুলসী পাতা মাথা ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে
- তুলসী পাতা দাঁতের ব্যথা কমাতে পারে
- তুলসী পাতা চোখের সমস্যা দূর করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে
- তুলসী পাতা ক্যান্সার নিরময়ে সাহায্য করে থাকে
- তুলসী পাতা খুব সে দূর করতে ও চুল সুন্দর করিতে সাহায্য করে
- বাত ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে
- তুলসী পাতা ওজন কমাতে পারে
- এছাড়াও তুলসী পাতা মুখের ব্রণ দূর করে
তুলসী পাতার গুণাগুণ
তুলসী পাতার উপকারিতা প্রায় আমরা সকলেই জানি। তুলসী পাতার অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে। তুলসী পাতার যে সমস্ত গুণ রয়েছে সেগুলোর নিচে নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
- পেট খারাপ হলে কয়েকটি তুলসী পাতা এবং সামান্য পরিমাণ জিরার সঙ্গে পিষে ৩ থেকে ৪বার খেলে পেট খারাপ বন্ধ হয়ে যাবে।
- মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে তুলসী পাতা খুবই উপকারী। দিনে ৪ থেকে ৫বার তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।
- ত্বকের সমস্যা দূর করতে তুলসী পাতা খুবই উপকারী। তিলের তেলের সঙ্গে তুলসী পাতা মিশিয়ে হালকা গরম করে ত্বকে লাগালে ভালো ফল পাওয়া যায়।
- বুদ্ধি ও স্মরণ শক্তি বাড়াতে তুলসী পাতা খুবই কার্যকরী। প্রতিদিন ৫ থেকে ৭ টি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে এর উপকার পাওয়া যায়।
- এছাড়াও শরীরের কোন অংশ যদি পুড়ে যায়, তাহলে তুলসী পাতার রস এবং নারিকেলের তেল ফুটিয়ে লাগালে জ্বালা যন্ত্রণা কমবে। যদি কোন পোড়া জায়গা থাকে, তাহলে লাগালে তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যাবে। কোন রকম কেটে যাওয়া দাগের চিহ্ন থাকবে না।
- যদি কাশি বা সর্দি হয়, তাহলে তুলসী পাতা ও আদা পিষে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে সর্দি ও কাশি ভালো হয়ে যাবে।
- জ্বর হলে তুলসী পাতা, গোলমরিচ, মিশ্রি, পানিতে মিশিয়ে ভালো করে সিদ্ধ করে। এই তিনটি দ্রব্য মিশিয়ে বড়ি তৈরি করে করতে পারেন। আর এই বড়ি দিনে ৩ থেকে ৪বার পানির সাথে মিশিয়ে খেলে জ্বর খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবে।
তুলসী পাতা খেলে কি হয়
তুলসী পাতার এরকম অনেক উপকার রয়েছে, যেগুলো আমরা অন্য কোন ওষুধ থেকে পাই না। তুলসী পাতা খাওয়ার মাধ্যমে আমাদের শরীরের নানা রকম ছোট ও বড় সব ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। নিয়মিত যদি তুলসী পাতা সেবন করা যায়, তাহলে আমরা হার্টের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য, অম্বল, বদহজম ইত্যাদি রোগ থেকে বাঁচতে পারব। এছাড়াও তুলসী পাতা আমাদের দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে। সাধারণত এই তুলসী পাতা উত্তম খাওয়ার হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। তুলসী পাতায় থাকা কোলেস্টেরল সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। তুলসী পাতা দাঁত পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। তুলসী পাতা চোখের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও অনেকদিন কার মাথা ব্যাথা ও বাত ব্যথা থাকলে তুলসী পাতা খেলে ভালো হয়ে যায়।
তুলসী পাতার ঔষধি গুণ
তুলসী পাতা আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এটি আমাদের বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্তি দেয়। তাই চিকিৎসকের মতে সুস্থ থাকতে হলে প্রতিদিন একটু করে তুলসী পাতা চিবিয়ে খান। তুলসী পাতার অনেক গুনাগুন রয়েছে, যেগুলো বলে শেষ করা যাবে না। তুলসী পাতা ছোট থেকে শুরু করে সকল বয়সী মানুষ খেতে পারে। এটি একটি মহা ঔষধি গাছ হিসেবে পরিচিত। এছাড়াও তুলসী পাতার রস বিভিন্ন রোগের মহাওষুধ। তুলসী পাতাতে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টি-ইনফ্লোমেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা আমাদের নানা রকম মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে। আপনার যদি কাশতে কাশতে বুকে কফ জমে যায়, তাহলে এক চামচ তুলসীর রস, এক চামচ আদা বাটা, এবং এক চামচ মধু একটি কাপে নিয়ে গরম পানিতে মিশিয়ে সকালবেলায় সেবন করতে পারেন। এটি খাওয়ার ফলে আপনার সব সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা | দিনে কয়টি কলা খাওয়া উচিত
বৈজ্ঞানিকভাবে তুলসী পাতা পরীক্ষা করে প্রমাণিত হয়েছে যে তুলসী পাতায় রয়েছে অসাধারণ রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা। তুলসী পাতা খেলে নানা রকম রোগ ভালো হয়। যেমন ফুসফুসের সমস্যা. আঞ্জাম. জ্বরের সমস্যা. সর্দি সমস্যা. কাশির সমস্যা. ইত্যাদি এরকম আরো অনেক অসুখ রয়েছে যেগুলো প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রাখে তুলসী পাতা। তুলসী পাতার রস যদি নিয়মিত সেবন করা যায়, তাহলে আমাদের পেট পরিষ্কার থাকবে। তুলসী পাতার রস সুগারের মাত্রা ও কেলেস্টরেলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে ভীষণভাবে সাহায্য করে।
তবে তুলসী পাতার রস আমরা বিভিন্নভাবে খেতে পারি। যেমন পিষে রস করে খেতে পারি, এছাড়াও তুলসী পাতার রস চায়ের সাথে মিশেও খেতে পারি। তুলসী পাতার রস আমাদের শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। আবার তুলসী পাতার রস খালি পেটে খেলে হজম শক্তি বাড়াতেও সহায়ক।
তুলসী পাতার রসের উপকারিতা
তুলসী পাতার রসের উপকারিতা অনেক। বিশেষ করে তুলসী পাতার রস ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। কারণ তুলসী পাতা বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের সর্দি কাশি ও ঠান্ডা লাগা থেকে মুক্তি দেয়। এছাড়াও সকল বয়সের মানুষ তুলসী পাতার রস সেবন করতে পারে। ছোট বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগলে আমরা তুলসী পাতার রসের সাথে একটু মধু মিশিয়ে গরম করে খাইয়ে থাকে, তাতে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও ডায়াবেটিকস ও হার্ট অ্যাটাকের সমস্যা দূর করতে তুলসী পাতার রস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিক
তুলসী পাতার যেমন উপকারিতা রয়েছে, তেমনি এর কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। তুলসী পাতা যতই উপকারী হোক না কেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি এড়িয়ে চলাই ভালো। চলুন তাহলে তুলসী পাতার ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে জানা যাক।
রক্তপাতের সমস্যা: পরিমাণের চেয়ে বেশি তুলসী পাতা খেয়ে ফেললে শরীরের রক্তের প্রবাহ অতিরিক্ত বেড়ে যায়। যার ফলে শরীরের অস্বাভাবিক রক্ত জমাট হওয়ার প্রবণতা নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে অতিরিক্ত রক্তপাতের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে যখন সার্জারি বা কোন কাটা ছেড়া হয়, তখন তুলসী পাতা এড়িয়ে চলাই ভালো। সার্জারির ২ সপ্তাহ আগে থেকে তুলসী পাতা খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে।
নিম্ন রক্তচাপ: সাধারণত তুলসী পাতায় অতিরিক্ত পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। যার ফলে রক্তচাপ কমে যেতে পারে। তাই কারো যদি নিম্ন রক্তচাপের সমস্যা থাকে তাহলে তুলসী পাতা না খাওয়াই উচিত।
আরও পড়ুন: প্রাকৃতিক উপায়ে নতুন চুল গজানোর ৪টি উপায় | চুল গজানোর তেলের নাম
গর্ভাবস্থা বা স্তন্যপান করার সময়: গর্ভাবস্থা বা মা হওয়ার পর স্তন্যপান করানোর সময় অল্প পরিমাণে তুলসী পাতা খেলে কোনরকম ক্ষতি হয় না। তবে অতিরিক্ত তুলসী পাতা খেলে নানা ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে। তাই এই অবস্থাতে তুলসী পাতা না খাওয়াই ভালো। এছাড়াও অতিরিক্ত তুলসী পাতা মেয়েদের বন্ধ্যত্বের কারণ হতে পারে। তাই তুলসী পাতা নির্দিষ্ট পরিমাণে খাওয়া করা ভালো।
পেট জ্বালা: সাধারণত তুলসী পাতাতে এক রকম গরম প্রভাব রয়েছে। এর কারণে আপনি যদি অতিরিক্ত পরিমাণে তুলসী পাতা খেয়ে ফেলেন, তাহলে আপনার পেটে জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হতে পারে। আর এটা আপনার শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে। তাই তুলসী পাতা পরিমাণ মতো খাওয়া উচিত।
তুলসী পাতা কখন খেতে হয়
তুলসী পাতা আমাদের শরীরের নানা রকম রোগ সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। সাধারণত তুলসী পাতা ভাইরাস সংঘটিত রোগ থেকে মুক্তি দেয়। যেমন: সর্দি, কাশি, ও জ্বরের চিকিৎসায় তুলসী পাতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও তুলসী পাতা ত্বকের সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করতেও অদ্বিতীয়। তাই আমাদের প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৫ থেকে ৭ টি তুলসী পাতা খাওয়া উচিত। এর ফলে শরীরের নানা রকম রোগ সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
তুলসী পাতার বৈশিষ্ট্য
তুলসী একটি ঘন শাখা প্রশাখা বিশিষ্ট ২-৩ ফুট উঁচু একটি চিরহরিৎ গুলম্ব রয়েছে। এছাড়াও এর মূল কাণ্ড, কাষ্ঠল, পাতা ২ থেকে ৪ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। তুলসী পাতার কিনারাগুলো খাঁচ কাটা থাকে। এর শাখা প্রশাখার অগ্রভাগ হতে ৫ টি পুষ্পদন্ড বের হয়ে থাকে। এর প্রতিটি পুষ্পদন্ডের চারিদিকে ৬টি করে ছোট ছোট ফুল ফোটে। এছাড়াও তুলসী পাতা ও এর ফল ও ফুলের একটি ঝাঁঝালো গন্ধ রয়েছে। তুলসী গাছ আমাদের পরিবেশে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন সরবরাহ করে। তাই তুলসী গাছকে অক্সিজেনের ভান্ডার বলা হয়ে থাকে। এছাড়াও তুলসী পাতা ও তুলসী পাতার রস আমাদের মারাত্মক সব রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আপনারা যারা এই পোস্টটি পড়েছেন তারা অবশ্যই তুলসী পাতার উপকারিতা ও তুলসী পাতার গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছি। চিকিৎসা ক্ষেত্রে তুলসীপাতা একটি বিশেষ গুণসম্পন্ন আয়ুর্বেদিক ওষুধ। তুলসী পাতার রস থেকে আমরা অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা পেয়ে থাকি। তুলসী গাছ আমাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করে থাকে। ছোট বড় সব ধরনের রোগ প্রতিরোধ করে থাকে। আসুন তাহলে আমরা এই গাছটির সঠিক ব্যবহার করি এবং সুস্থ থাকি।
আশা করি এই পোস্টটি পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হবেন। এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। এ ধরনের আরও ব্লগ পোস্ট পড়তে আমাদের এই ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করুন। আজকে এখানেই শেষ করছি। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শাকিল বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url