সকালে খালি পেটে পানি পানের ৭ টি উপকারিতা - অতিরিক্ত পানি পান করলে কি হয়

 

আমরা সবাই জানি পানির অপর নাম জীবন। তবে সেটি হতে হবে বিশুদ্ধ পানি। শুধুমাত্র পানি পিপাসা মিটায় তা নয়। প্রতিদিন সঠিক পরিমাণে পানি পান করলে আপনার শরীরকে বিভিন্ন অসুখের হাত থেকে বাঁচাতে পারে। এছাড়াও আপনার ত্বককে করে তুলতে পারে উজ্জ্বল। এখন আপনারা যারা জানতে চেয়েছেন যে, পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অতিরিক্ত পানি খেলে কি হয়। চলুন তা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

পানি পান করলে আপনার শরীর থাকবে শান্ত রক্ষা পাবেন নানা ধরনের অসুখের হাত থেকে। পানি আপনার ত্বককে উজ্জ্বল করে তুলতে পারে। এখন আপনারা যারা পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অতিরিক্ত পানি খেলে কি হয়, তা সম্পর্কে জানতে চান। তারা আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

 সূচিপত্র: পানি খাওয়ার উপকারিতা- অতিরিক্ত পানি খেলে কি হয়

ভূমিকা

আমাদের প্রতিদিন কিন্তু অফিসসহ বিভিন্ন কাজে দৌড়ঝাপ করতে হয়। এর জন্য অনেকেই পরিমাণ মতো পানি পান করতে পারেন না। সারাদিন যেমন উপযুক্ত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া প্রয়োজন। তেমনি প্রয়োজন আমাদের বিশুদ্ধ পানি পান করা। কারণ পানি শুধু আমাদের পিপাসা মিটায় তা কিন্তু নয়। পানি আমাদের শরীরের আদ্রতা ধরে রাখে। শরীরে অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণ করে। আবার একাধিক কাজ করছে সাহায্য করে। এছাড়াও পানি আমাদের নানা ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করে। তাই শরীরকে সুস্থ রাখতে পানি পান করাটা খুব প্রয়োজন।

পানি খাওয়ার উপকারিতা

সাধারণত পানি আমাদের শরীরের অনেক ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করে থাকে। সবথেকে বড় কথা হলো যে, পানি আমাদের পিপাসা মিটায়। এখন চলুন পানি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

  • প্রথমত পানি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • পানি আমাদের শরীরের তরল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
  • সকালে খালি পেটে পানি পান করার, মাধ্যমে আমাদের থেকে টক্সিন বের হয়ে যায়।
  • বেশি বেশি পানি পান করলে। আপনার ওজন দ্রুত কমতে থাকবে।
  • মাইগ্রেন কিংবা মাথা ব্যাথার সমস্যা প্রাথমিক কারণ গুলোর মধ্যে এক অন্যতম হচ্ছে শরীরের তরলের অভাব বা ডিহাইড্রেশন। এসব সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে পানি।
  • সকালে খালি পেটে পানি পান করলে। আমাদের অন্ত্র পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
  • সকালে খালি পেটে পানি পান করলে সেটি জমে থাকা। স্লাজ থেকে আরো ভালোভাবে মুক্তি দেয়। এবং পুষ্টির দ্রুত শোষণকে সক্ষম করতে সাহায্য করে। এর ফলে আমাদের কোলন স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

অতিরিক্ত পানি খেলে কি হয়

অতিরিক্ত পানি খেলে কি হয়, তা সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা সবাই মনোযোগ সহকারে পড়ে নেবেন।

  • অতিরিক্ত পানি খেলে ক্লান্তি এবং মাথাব্যথা মত নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়াও আপনার ইলেকট্রোলাইট গুলো পাতলা হয়ে যায়। ফলে শরীরে সোডিয়াম এর পরিমাণ বেশি করে এতে দুর্বলতা এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মত সমস্যা তৈরি হয়। এছাড়া অনেক সময় শরীর অতিরিক্ত জল ধরে রাখে যা ওজন বাড়ায়।
  • আপনি যদি ওজন কমানোর সময় খুব বেশি পানি পান করেন। তাহলে বুঝতে হবে, যে আপনি ওভারহাইড্রোশনে ভুগছেন। এর জন্য আপনার রক্ত প্রবাহে অতিরিক্ত পানি জমতে পারে।
  • প্রতিদিন নিজেকে হাইড্রেটেড রাখতে আপনাকে ৭ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করতে হবে। কিন্তু গ্রীষ্মকালে আপনি ১০ গ্লাস পরিমাণ পানি পান করতে পারবে।
  • ছাড়াও বিশেষজ্ঞরা প্রতিবেদনে আরো বলেছে যে, ওজন অনুযায়ী পানি পান করা উচিত।উদাহরণস্বরূপ, ২০ কেজি ওজন হলে অবশ্যই ১ লিটার পানি পান করতে হবে।

পানি খাওয়ার নিয়ম

যখনই আপনার পিপাসা পাবে তখনই পানি পান করুন। অসুস্থ হলে বেশি পানি পান করুন। খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে এবং খাওয়ার ৩০ মিনিট পর পানি পান করুন। খাওয়ার সময় পানি পান করা উচিত নয়। সকালেই উঠে আপনি বেশি পানি পান করবেন না। এতে গা গোলানো ভাব হতে পারে। কারণ রাতের খাবারের পর অনেকক্ষণ পেট খালি থাকে। ভরা পেটে ও খালি পেটে এই দুই সময়ে বেশি পানি খেলে বমি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমরা অনেকেই বোতল বা গ্লাস থেকে ঢকঢক করে পানি পান করি। এটা কিন্তু পানি পান করার সঠিক পদ্ধতি নয়। এতে অনেক সময় পেট ফুলে যেতে পারে। ফলে শরীর অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। 

আরও পড়ুন: থানকুনি পাতা খাওয়ার ১০ টি উপকারিতা

কিন্তু আপনি যদি ক্লাসে পানি নিয়ে আস্তে আস্তে পানি পান করেন তাহলে শরীরে হাইড্রেট থাকবে এবং কোন অস্বস্তি অনুভব হবে না। আমরা অনেকেই তাড়াহুড়া করে কিংবা দাঁড়িয়ে পানি পান করে থাকি। এটি কিন্তু স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করে। এতে কিডনির সমস্যা ও আরো নানা ধরনের অসুখ হতে পারে। তাই আমাদের সবাইকে বসে থেকে ছোট ছোট চুমুকে পানি পান করতে হবে। গরমে আমাদের অনেকেরই ঠান্ডা পানি খাওয়ার অভ্যাস আছে। এই অভ্যাস একেবারেই ভালো নয়। সকালে ঠান্ডা পানি একেবারেই পান করবেন না। 

ঠান্ডা পানি আমাদের ইন্দ্রিয় গুলোকে ধাক্কা দিতে পারে। এবং পাচক রসকে মেরে ফেলতে পারে। এছাড়াও ঠান্ডা পানি আমাদের বিভিন্ন অঙ্গের রক্ত চলাচলে বাধা দেয়। এর ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা হতে পারে। আপনার প্রয়োজনে হালকা গরম পানি পান করুন। কিন্তু প্রচন্ড ঠান্ডা পানি পান করবেন না। আপনি চাইলে লেবু ও মধু মিশিয়ে হালকা গরম পানি পান করতে পারেন। কারণ গরম পানি আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণ ও চর্বি কমাতে এবং হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। আবার ব্যথা দূর করতেও গরম পানি দারুন কাজ করে। 

ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম

মানুষের পানি পানের কিছু ইসলামিক নিয়ম পদ্ধতি রয়েছে। পানি পানের সময় স্বয়ং বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুনির্দিষ্ট কিছু আমল করতেন। আমলগুলো নিচে সুন্দরভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। আপনারা সবাই মনোযোগ সহকারে পড়ে নিবেন।

  • পানি খাওয়ার শুরুতে বিশ্বনবী (বিসমিল্লাহ) বলতে বলেছেন। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেন। যে, যখন তোমরা পানি পান করতে যাবে, তখন প্রথমে (বিসমিল্লাহ) পড়বে। আর শুধু পানি পানের সময় নয়, বরং যে কোন কিছু খাওয়ার সময় ও ভালো যে, কোন কাজের শুরুতে (বিসমিল্লাহ) বলতে হবে।
  • হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন। কখনো খাবার ও পানি বাম হাতে গ্রহণ করবেন না। কেননা শয়তান বাম হাতে খাবার গ্রহণ করে। আমরা মুসলমানরা সব সময় (বিসমিল্লাহ) বলার মত ভালো কাজে ডানহাত ব্যবহার করা উত্তম। এমনকি পোশাক পরার সময়ও আগে ডান দিক থেকে শুরু করা। এবং ডান দিক থেকে শুরু করতে হলে ডান হাতি ব্যবহার করতে হয়। 
  • হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন। আগে বসুন তারপর পানি পান করুন।  স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের মতেও এটি সর্বজন বিদিত যে দাঁড়িয়ে পানি পান করার চেয়ে বসে পানি পান করা বেশি উত্তম। আবার বসে পানি পান করা, হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অন্যতম একটি সুন্নত। 
  • হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন। তোমরা কখনোই এক নিঃশ্বাসে পানি পান করো না। বরং দুই কিংবা তিন নিঃশ্বাসে পানি পান কর। কারণ অনেকেই দেখা যায় যে, পানি পান করার সময় ইচ্ছায় অনিচ্ছায় এক নিঃশ্বাসে মগ কিংবা গ্লাসে পুরো পানি পান করে থাকে। এর কোনোটিই ঠিক নয়। বরং এটি একটি সুন্নতবিহীন কাজ।  তাই পানি পানির সময় তোমরা অল্প অল্প করে দুই থেকে তিন বারে পানি পান করো। স্বাস্থ্যবিজ্ঞানেও এটি বলা হয়েছে। 
  • হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন। পানি পান কিংবা খাবার গ্রহণের সময় মুখ থেকে পানি কিংবা খাবারের নিঃশ্বাস না ছাড়া। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এই বিষয়টি সুন্দরভাবে বলে দেয়া হয়েছে। অনেক সময় মুখে অনেক বা মুখের সামনে অনেক ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণু থাকে। পানি ভাত খাবারে ফু দেওয়া ও নিঃশ্বাস ফেলানোর ফলে, এই জীবাণু ব্যাকটেরিয়া পানি ও খাবারের সঙ্গে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে থাকে। আর তার কারণে দেহে অনেক ধরনের রোগ দেখা দেয়। 
  • হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেছেন। সব সময় পানি পানির পর (আলহামদুলিল্লাহ) পড়ো পানি পানের পর আল্লাহর শুকরিয়া আদায় স্বরূপ সবসময় (আলহামদুলিল্লাহ) বলা।  সুন্দর বা নিরাপদ ভাবে খাবার ও পানীয় গ্রহণের পর আল্লাহর প্রশংসামূলক বাক্য হলো (আলহামদুলিল্লাহ) বলাও তারই কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়। 

সকালে খালি পেটে পানি খেলে কি হয়

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পানি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। কিন্তু এটি ঠিক কি কি উপকারে কাজে আসে। কিংবা তার সুফল কেমন করে পাওয়া যায়। এই বিষয়ে নিচে সুন্দরভাবে আলোচনা করা হলো, আপনারা সবাই মনোযোগ সহকারে পড়ে নেবেন। 

আরও পড়ুন: জ্বরে আনারসের উপকারিতা ও আনারস খাওয়ার সঠিক নিয়ম

  • সকালে প্রতিদিন খালি পেটে পানি পান করলে। রক্তের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায়।  এবং ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়। 
  • এরপর রাতে ঘুমানোর ফলে দীর্ঘ সময় ধরে হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোন কাজ থাকে না। এর জন্য সকালে উঠে হজম প্রক্রিয়ার সহায়তা করার জন্য, এক গ্লাস পানি অত্যন্ত প্রয়োজন। 
  • প্রতিদিন সকালে নাস্তা করার আগে এক গ্লাস পানি খেলে, নতুন মাংসপেশিও কোষ গঠনে সাহায্য করে। 
  • প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানি খেলে অনেক উপকার হয়। যেমন বমি ভাব, পিরিয়ডের সমস্যা, গলার সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ডায়রিয়া, মাথা ব্যথা ইত্যাদি অসুখ কমাতে সাহায্য করে। 
  • প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস করে পানি খেলে মলাশয় পরিষ্কার হয়। ও শরীর সহজেই নতুন করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে। 
  • আপনারা যারা ডাইটের মাধ্যমে ওজন কমাতে চান। তারা অবশ্যই প্রতিদিন সকালে উঠে পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন। কারণ যত বেশি পানি পান করবেন, তত হজম ভালো হবে। এবং শরীরে বাড়তি ফ্যাট জমবে না। 
  • পানি শরীরের ইমিউন সিস্টেমের ক্ষমতাকে বাড়িয়ে বিভিন্ন সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। 
  • এছাড়াও সকালে খালি পেটে পানি খেলে কষ্টিকাঠিন্য, গ্যাস, কম্বলের মতো পেটের রোগ নিরাময় সহ নানা রকমের শারীরিক অসুস্থতা সমাধানের একটি মহা ঔষধি হলো পানি। 

রাতে বেশি পানি খেলে কি হয়

রাতে ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত পানি খেলে মূত্র তৈরি হয়। এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে, এর জন্য পুরোপুরি বিশ্রাম হয় না। ঘুম, অল্প বার বার জেগে ওঠা শৌচাগারে যাওয়া ইত্যাদি এসব কারণে হৃদযন্ত্রের গতি বেড়ে যেতে পারে। এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। এতে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ঘুমের মাঝে কিন্তু মানুষের কিডনি স্বাভাবিকের তুলনায় ধীর গতিতে কাজ করে থাকে। ঘুমানোর ঠিক আগে পানি খেলে কিডনির ওপর প্রচুর চাপ পড়ে। দীর্ঘদিন এভাবে চলতে থাকলে কিন্তু কিডনির রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও অতিরিক্ত পানি খেলে অনেক সময় হাত পা ফুলে যাওয়ার সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাই ঘুমের ঠিক আগে পানি না খাওয়াই ভালো। অন্তত কিছু ঘন্টা আগে পানি খেয়ে ঘুমাতে যাওয়া উত্তম। 

প্রতিদিন কত লিটার পানি খাওয়া উচিত

আপনার ওজনের ওপর নির্ভর করবে আপনি দিনে ঠিক কতটা পরিমাণ পানি পান করবেন। এক ব্যক্তি যার ওজন ৮০ কেজি থাকে। তাকে ৬০ কেজি ওজনের কারো তুলনায় বেশি পানি খেতে হবে। আপনি আপনার মোট ওজনকে ৩০ দিয়ে ভাগ করুন। আর এই ভাগের ফালাফালি বলে দেবে,আপনার ঠিক কতটা পরিমাণ পানি খাওয়া উত্তম। যেমন আপনার ওজন যদি ৬০ কেজি হয়। তাহলে সারাদিনে ২ লিটার পানি খেতে হবে। এখন আপনার ওজন যদি ৮০ কেজি হয়। তাহলে আপনাকে ২.৬ লিটার পানি খেতে হবে। একজন সুস্থ ব্যক্তির দিনে দুই থেকে তিন লিটার পানি খাওয়া উত্তম।

উপসংহার

পানির অপর নাম জীবন। আর জীবনের অপর নাম পানি। শুধুমাত্র পানি পিপাসা মিটায় তা নয়। প্রতিদিন সঠিক পরিমাণে পানি পান করলে আপনার শরীরকে বিভিন্ন অসুখের হাত থেকে বাঁচাতে পারে।পানি ছাড়া আমাদের বেঁচে থাকা প্রায় অসম্ভব। তাই আপনারা যারা পানি খাওয়ার উপকারিতা ও অতিরিক্ত পানি খেলে কি হয়, তা সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। আমরা কিন্তু আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে সমস্ত কিছু জানিয়ে দিয়েছি। আপনারা সবাই মনোযোগ সহকারে পড়ে নেবেন। আরো এরকম নানা রকম ভালো তথ্য পেতে আমার এই ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন ভিজিট করুন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শাকিল বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url