৯ উপায়ে কিভাবে সুন্দর হওয়া যায় - কিভাবে ফর্সা হওয়া যায়
যদিও ফর্সা মানেই সুন্দর তা নয় তবুও আমরা চাই আমাদের ত্বকটা একটু ফর্সা আর উজ্জ্বল হোক মনে মনে সবারই এই ইচ্ছাটা থাকে। তাই আমরা অনেকেই প্যাক ক্রিম ব্যবহার করি ত্বক ফর্সা আর উজ্জ্বল করার জন্য। তাই আজকে আমরা কিভাবে সুন্দর হওয়া যায়- রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় এই বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোচনা করব।
চলুন তাহলে বেশি দেরি না করে ৯ উপায়ে কিভাবে সুন্দর হওয়া যায়- রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় এই বিষয়গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া যাক। এটা জানার জন্য আপনাকে অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
সূচিপত্র: ৯ উপায়ে কিভাবে সুন্দর হওয়া যায়- রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায়
- ভূমিকা
- রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায়
- ভেতর থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়
- কি খেলে গায়ের রং ফর্সা হয়
- চেহারা নষ্ট হওয়ার কারণ
- দুই দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়
- এক মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়
- ফর্সা হওয়ার জন্য নাইট ক্রিম
- শেষ কথা
ভূমিকা
বর্তমানে মানুষ যথাযথভাবে সময়ের ব্যবহার করতে জানে আর মানুষ এখন বুঝতে পারে যে সারা জীবন জীবিকার ত্যাগীদে কাজ করা যতটা গুরুত্বপূর্ণ ঠিক ততটা গুরুত্বপূর্ণ হল শারীরিক সৌন্দর্য রক্ষা করা। আমাদের যতটুকু শক্তি বা সম্মান প্রদানে সাহায্য করে ঠিক সুন্দর্য কিন্তু তার চেয়ে কম নয়। অর্থাৎ সৌন্দর্য মিলে একজন মানুষকে পরিপূর্ণ ব্যক্তিত্বের অধিকারী করে তোলে এবং অন্যজনের কাছে নিজের মূল্য বৃদ্ধি করে। তাই আমাদের সকলেরই উচিত কাজের পাশাপাশি শারীরিক সৌন্দর্য রক্ষা করা।
রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায়
রাতারাতি ফর্সা হতে হলে প্রতিদিন মধুতে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। তাহলে রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় পেয়ে যাবে। ১ চামচ গোলাপ জলে ১ চামচ দুধ আর ২ থেকে ৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। আপনি দেখবেন মুখের উজ্জ্বল ও রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় তৈরি হয়ে যাবে যা আপনি ভাবতেই পারবেন না। আর এভাবে কিছুদিন মিশ্রণটি মুখে লাগাবেন তাহলে দেখবেন মুখে উজ্জ্বলতা আরো বেড়েছে।
ভেতর থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়
সাধারণত রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। আপনি যদি ভেতর থেকে ফর্সা হতে চান তাহলে আপনি প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ এবং কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে খেতে পারেন। তাহলে আপনি ভেতর থেকে ফর্সা হতে পারবেন। আর আপনি যদি এইভাবে খেতে না পারেন তাহলে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ খেলে আপনার গায়ের রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা যার জন্য আপনি পেয়ে যাবেন রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায়। এছাড়াও দুধে কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে খেলেও ভেতর থেকে ফর্সা হওয়া যায়।
আরও পড়ুন: গরমে ত্বক উজ্জ্বল রাখার ঘরোয়া উপায়
আর এভাবে না পারলে আপনি আরেকটা কাজ করতে পারেন সেটা হলো দেড় ইঞ্চি এক টুকরো হলুদ নিয়ে তারপর টুকরো করে কেটে এক গ্লাস দুধে মিশে ভালো করে ফুটিয়ে নিয়ে দুধে গারো হলুদ রং যখন ধরবে তখন আপনি সেই মিশ্রণটি খেতে পারেন। আর এভাবে প্রতিদিন একবার মিশ্রণটি খেলে আপনার ত্বক ভেতর থেকে ফর্সা হয়ে উঠবে।
কি খেলে গায়ের রং ফর্সা হয়
গায়ের রং ফর্সা করতে হলে সবজি খেতে হয় আর এই সবজির মধ্যে থাকতে হবে। টমেটো, মিষ্টি আলু, পালং শাক, করলা, এগুলো খেলে গায়ের রং ফর্সা হয়। কারণ এতে লাইকোপিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। আর ডেইলি প্রোডাক্ট এর মধ্যে দুধ, ছানা, টক দই, রাখতে হবে। আর প্রোটিনের মধ্যে মাংস, মাছ, ডিম ইত্যাদি এগুলো রাখতে হবে। আর এগুলো নিয়মিত খেলেই গায়ের রং ফর্সা হয়। গায়ের রং ফর্সা করতে নিচে দেওয়া জিনিস গুলো আপনাকে নিয়মিত খেতে হবে ও ব্যবহার করতে হবে।
পেঁপে: পেঁপে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করবে চেহারাকে উজ্জ্বল করবে। কারণ পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, থাকে এটা আপনার চেহারার জন্য খুবই উপকারী। পেঁপে ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়াও পেঁপে ত্বকের কালচে দাগ দূর করতেও সাহায্য করে থাকে। গায়ের রং ফর্সা করতে নিচে দেওয়া জিনিস গুলো আপনাকে নিয়মিত খেতে হবে ও ব্যবহার করতে হবে।
লেবুর রস আর চিনি: প্রথমে লেবুর রস চিপে বের করে নিন। এক চামচ পরিমাণ লেবুর রসের সাথে এক চামচ চিনি মিশিয়ে একটি মিশ্রণের মত করে নিন। মিশ্রণটি হয়ে গেলে এটি মুখে ও পায়ে মাসাজ করুন। এরপর আপনি দুই মিনিট অপেক্ষা করুন। দুই মিনিট পর ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এই মিশ্রণটি সপ্তাহে একবারই যথেষ্ট।
গ্রিন টি: গ্রিন টি শরীরের জন্য যেমন উপকার তেমনই কিন্তু গ্রিন টি চেহারা সুন্দর করতেও হেল্প করতে পারে। গ্রিন টি তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনার চেহারাকে রেখা বা কালো বা কালচে দাগ পড়া থেকে বিরত রাখে। এতে করে আপনার চেহারা সুন্দর দেখায়বে।
ডিম: ডিম খেলে যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং ডিম খেলে হার ভালো থাকে আর এই কথা আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু ডিমের আরও একটা গুণ আছে যা অনেকেই জানেনা। আর সেটা হল ডিম আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত খাবারের তালিকায় ডিম রাখার চেষ্টা করুন। তাহলে দেখবেন আপনার গায়ের রং ফর্সা হতে শুরু করে দিয়েছে।
চেহারা নষ্ট হওয়ার কারণ
আমরা অনেকেই অনেক কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ি যার কারণে আমাদের ত্বকের যত্ন নিতে ভুলে যাই। এজন্য আমাদের চেহারা সুন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়াও বিভিন্ন অভ্যাসের কারণেও কিন্তু আমাদের চেহারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। চলুন তাহলে সেই বিষয়গুলো জেনে নেয়া যাক।
তামাক বা অ্যালকোহল বেশি গ্রহণ: বেশি মাত্রায় তামাক এবং অ্যালকোহল জাতীয় দ্রব্য গ্রহণ করলে চেহারা নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে, তরুণ্য হারিয়ে যায়, আর আপনি যদি এগুলো পান করতে থাকেন তাহলে রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় এর কথা যতই বলেন এগুলো কিন্তু কাজ করবে না।
তাপমাত্রার তারম্য: এই তাপমাত্রা তারম্য চেহারা নষ্ট হওয়ার একমাত্র অন্যতম কারণ। শীতে খুব বেশি তাপে অনেকক্ষণ থাকা অর্থাৎ ঠান্ডার কারণে গরম পানির তাপ বা রুম হিটার ব্যবহার করা এবং এই একইভাবে গরমে এসির মধ্যে খুব বেশি ঠান্ডায় অনেকক্ষণ থাকা। আর এগুলো আমাদের ত্বকের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে ত্বকের স্বাভাবিক তাপমাত্রা নষ্ট হয়ে যায় এবং এর সৌন্দর্য লোপ পায়।
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা: আমাদের মধ্যে অনেকেরই জীবনে কম বেশি সমস্যা রয়েছে। আর এই সমস্যা বা চিন্তার কথা ভাবা যাবে না। সেটা নিয়ে চিন্তা না করে ভালো থাকার উপায় খুঁজে বের করতে হবে। আপনি যদি অনেক বেশি দুশ্চিন্তা করেন তাহলে আপনার চেহারায় স্পট ফুটে উঠবে। সাধারণত দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, এবং অবসাদগ্রস্ত মানুষকে দেখলেই বোঝা যায় তার ত্বকে এবং চোখে একটা অবসন্ন ভাব বা ক্লান্তি ফুটে ওঠে। আর এতে করে চেহারা নষ্ট হয়ে যায়।
পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব: পর্যাপ্ত ঘুম আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী তা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। একদিন ঠিকমতো ঘুম না হলেই চোখের নিচে নীলচে দাগ বা ফোলা ভাব দেখা যায়। এছাড়াও চেহারায় ক্লান্তির ছাপ পড়ে তাই আমাদের চেহারা নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু যদি ঘোমটা ফ্রেশ হয় তাহলে ঘুম থেকে ওঠার পর শরীর চেহারা একদম ফ্রেশ হয়ে যায়। তাই আমাদের প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম পারতে হবে। কারণ প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম দেহের ক্লান্তি দূর করে শরীর ও ত্বকে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। আর এই ভাবেই আপনি জানতে পারবেন কিভাবে প্রকৃতি থেকে সুন্দর হওয়া যায়।
দুই দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়
দুই দিনে ফর্সা হতে চাইলে পরিমাণ মতো দই, মধু, এবং লেবুর রস মিশিয়ে একটা মিশ্রণ বানাতে হবে। তারপর সেই মিশ্রণটি ১৫ মিনিট মুখে মাসাজ করতে হবে। তারপর মুখ ধুয়ে নিলেই দুইদিনে ফর্সা হওয়ার উপায় জানতে পারবেন। কারণ মধু ত্বকে ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলে সাহায্য করে। এছাড়াও লেবুর রস এবং দইয়ের মিশ্রণে উপস্থিত ভিটামিন সি, ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং দুই দিনে ফর্সা করে তুলতে এই মিশ্রণগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আপনি দুই দিনে ফর্সা হতে চাইলে এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করুন।
এক মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়
আপনার ত্বকের রং যদি এক মাসের ভেতর ফর্সা করতে চান তাহলে প্রতিদিন সকালে আপনাকে একটি রুটিন মেনে চলতে হবে তাহলে আপনার ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে। আর সেই নিয়মগুলো ভালো করে পালন করলেই মাত্র সাত দিনের মধ্যই লক্ষ্য করতে পারবেন কিছু পার্থক্য। দেখবেন আপনার ত্বকের রংটা উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। এক মাস টানা মেনে চললে দারুন উজ্জ্বল হয়ে উঠবে আপনার ত্বকের রং। কিন্তু কিভাবে এটি সম্ভব চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।
- ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস হালকা গরম পানি পান করবেন খালি পেটে।
- চাইলে আপনি সামান্য মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
- এক গ্লাস হালকা গরম পানি কেবল ত্বক নয় আপনার বাকি দেহকেও সুস্থ এবং সতেজ করে তুলবে।
- আপনার পরবর্তী রূপচর্চার জন্য ত্বককে প্রস্তুত করবে এবং এক মাসের ফর্সা হতে আপনাকে সাহায্য করবে।
- মুখে ভাপ নিন। একটি হাঁড়িতে গরম পানি নিয়ে সেই বাষ্প মুখে লাগান কয়েক মিনিট ধরে।
- খুব বেশি কাছে থেকে বাষ্প লাগাবেন না। খুব বেশি উচ্চ তাপও যেন না লাগে।
- এবার মুখে ভাপ দেওয়া হয়ে গেলে পরিষ্কার তুলো দিয়ে মুখ মুছে ফেলুন।
আরও পড়ুন: ছেলেদের দাড়ি গজানোর সহজ উপায় ও দাড়ি গজানোর ওষুধ
এবার আসবে ফেইস মাসাজের পালা। প্রথমে একটি টমেটো নিয়ে মাঝখান থেকে কেটে দুই ভাগ করে ভেতরের পাল্প সবগুলো বের করে নিন। এর সাথে আধা চামচ লেবুর রস এবং এক টেবিল চামচ কাঁচা দুধ ও সামান্য মধু, সম্ভব হলে এক টেবিল চামচ শসার রসও দিন লেবু ও টমেটো ন্যাচারাল বিচ হিসেবে কাজ করবে। দুধ যোগাবে ময়শ্চারাইজার, আর মধু দূর করবে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ, আর শসা কমাবে অতিরিক্ত তেল। আর এই ভাবেই আপনি এক মাস এগুলো ব্যবহার করতে পারেন। আপনি এক মাসের মধ্য ফর্সা ও উজ্জ্বল ত্বক পেয়ে যাবেন রাতারাতি।
ফর্সা হওয়ার জন্য নাইট ক্রিম
বর্তমান বিশ্বে PONDS হলো একটি জনপ্রিয় নাইট ক্রিম হিসাবে পরিচিত। এই PONDS ক্রিমটি নাইট ক্রিম হিসাবে পরিচিতি পেলেও ক্রিমটি শুধু একটি নাইট ক্রিম হিসাবে কাজ করে থাকে তা কিন্তু নয়। বরঞ্চ এটি আপনার ত্বককে মশ্চারাইজার ও রিপেয়ার করার পাশাপাশি আরো ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কাজ করে। এই PONDS নাইট ক্রিমটি নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের রং ফর্সা হয়ে যাবে এবং আপনি জেনে যাবেন যে কিভাবে সুন্দর হওয়া যায়।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আশা করি পুরো আর্টিকেলটি আপনি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। এই পোস্ট থেকে আপনি আশা করি ৯ উপায়ে কিভাবে সুন্দর হওয়া যায়- রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। এই আলোচনা থেকে আরও জানতে পেরেছেন ভেতর থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়, কি খেলে গায়ের রং ফর্সা হয়, চেহারা নষ্ট হওয়ার কারণ, দুই দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়, এক মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়, ফর্সা হওয়ার জন্য নাইট ক্রিম, ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে আরও পেরেছি।
আপনি যদি কিভাবে সুন্দর হওয়া যায় এবং রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। এরকম আরো আর্টিকেল পড়তে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শাকিল বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url